ঢাকা ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে হিমেল হাওয়া

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 11

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড় জেলায় অব্যাহত রয়েছে পাহাড়ি হিমেল হাওয়া। এদিকে কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বেড়েছে। তবে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত কনকনে শীতে নাকাল উত্তরের এ জেলা। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।

ভোর থেকে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার ভোর থেকে হালকা কুয়াশা দেখা দিয়েছে। কুয়াশা ভেদ করে সূর্য উঠলেও ঝলমলে রোদের সকাল নেই আজ। প্রকৃতি জুড়ে দেখা গেছে হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন প্রকৃতি। তবে প্রভাব পড়ছে না কোনো কাজকর্মে। সকালেই কাজে যেতে দেখা গেছে দিনমজুর, পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, কৃষক থেকে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকেই শুরু হয় ঠান্ডা বাতাস। রাত বাড়তে থাকলে বাড়ে কনকনে শীতের প্রকোপ। সাধ্য অনুযায়ী শীত নিবারণে লেপ, কম্বল ও কাঁথা নিতে হচ্ছে রাতে। সকাল ৯টার পর থাকছে না ঠান্ডার প্রভাব। দিনে-রাতে দুই রকম আবহাওয়ার কারণে প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর-সর্দি, কাশিও শ্বাসকষ্টে ভুগছে মানুষ।

পঞ্চগড় জেলার আধুনিক সদর হাসপাতাল ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগীর ভিড়। শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসকরা শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।

পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ জানান, দুদিন ধরে তাপমাত্রা বেড়ে ১২ ডিগ্রির মধ্যে রেকর্ড হচ্ছে। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।আজ কিছুটা কুয়াশা দেখা গেছে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে হিমেল হাওয়া

আপডেট টাইম : ১০:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

পঞ্চগড় জেলায় অব্যাহত রয়েছে পাহাড়ি হিমেল হাওয়া। এদিকে কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বেড়েছে। তবে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত কনকনে শীতে নাকাল উত্তরের এ জেলা। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।

ভোর থেকে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার ভোর থেকে হালকা কুয়াশা দেখা দিয়েছে। কুয়াশা ভেদ করে সূর্য উঠলেও ঝলমলে রোদের সকাল নেই আজ। প্রকৃতি জুড়ে দেখা গেছে হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন প্রকৃতি। তবে প্রভাব পড়ছে না কোনো কাজকর্মে। সকালেই কাজে যেতে দেখা গেছে দিনমজুর, পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, কৃষক থেকে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকেই শুরু হয় ঠান্ডা বাতাস। রাত বাড়তে থাকলে বাড়ে কনকনে শীতের প্রকোপ। সাধ্য অনুযায়ী শীত নিবারণে লেপ, কম্বল ও কাঁথা নিতে হচ্ছে রাতে। সকাল ৯টার পর থাকছে না ঠান্ডার প্রভাব। দিনে-রাতে দুই রকম আবহাওয়ার কারণে প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর-সর্দি, কাশিও শ্বাসকষ্টে ভুগছে মানুষ।

পঞ্চগড় জেলার আধুনিক সদর হাসপাতাল ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগীর ভিড়। শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসকরা শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।

পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ জানান, দুদিন ধরে তাপমাত্রা বেড়ে ১২ ডিগ্রির মধ্যে রেকর্ড হচ্ছে। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।আজ কিছুটা কুয়াশা দেখা গেছে।

নিউজ লাইট ৭১