ঢাকা ০২:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাসির মাংস ৭৮০ টাকা কেজি, গরু ৫৮০

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০
  • / 132

৭১: দেশে গরু মাংসের দাম কমেছে। ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি গরু ৫৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায়।

শুক্রবার (১৮জুলাই) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, কমলাপুর, মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি বাজার, ফকিরাপুল বাজার, খিলগাঁও বাজার ও মালিবাগ বাজার ঘুরে এ চিত্রই দেখা গেছে।

এসব বাজারে কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি গরু ও মহিষের মাংস বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকায়, কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় আর প্রতি কেজি বকরির মাংস বিক্রি  হচ্ছে ৭২০ টাকায়।

এছাড়া সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়, কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে প্রতি কেজি লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়, কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি সাদা লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।  

কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, প্রতি হালি ছোট সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়, প্রতি কেজি দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকায়।

এসব বাজারে প্রতি পিস ডিম পাড়া হাঁস (ছোট) ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় এবং বড় হাঁস ৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অপরিবর্তিত আছে ডিম ও মাছের বাজারও।

এসব বাজারে প্রতি ডজন লাল ডিম (আকার ভেদে) বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়, দেশি মুরগি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়, সোনালি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, হাঁসের ডিম ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায়, কোয়েলের ডিম প্রতি ১০০ পিস ২০০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও বাজারে প্রতি কেজি কাঁচকি মাছ ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায়, প্রতি কেজি মলা ৩২০ থেকে ৩৮০ টাকায়, ছোট তাজা পুঁটি ৫০০ টাকায়, ছোট সাধারণ পুঁটি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়, তাজা টেংরা প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়, দেশি টেংরা ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি শিং (আকার ভেদে) ২৮০ থেকে ৫০০ টাকায়, পাবদা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়, চিংড়ি (গলদা) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, বাগদা ৫০০ থেকে ৯৫০ টাকায়, হরিণা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকায়, দেশি চিংড়ি (ছোট) ৩২০ থেকে ৪৮০ টাকায়।

রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়, মৃগেল ১৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, পাঙ্গাস ১১০ থেকে ১৮০ টাকায়, তেলাপিয়া ১০০ থেকে ১৬০ টাকায়, কৈ ১৭০ থেকে ১৯০ টাকায়, কাতল ১৮০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

আর এক কেজি ওজনের একেকটি ইলিশ ৯৫০ থেকে এক হাজার টাকায়, ৭৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৬৫০ টাকা থেকে ৭৫০য়, ৫০০ গ্রামের ইলিশ ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, ছোট ইলিশ আকার ভেদে ৩২০ থেকে ৪৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মনিরুল ইসলাম নামে যাত্রাবাড়ী বাজারের এক মাছ বিক্রেতা জানান, এখন বাজারে সব মাছের সরবরাহ আছে, সে তুলনায় ক্রেতা নেই। চাহিদা কম থাকায় দুই সপ্তাহ ধরে কম দামেই পাইকারি বাজারে মাছ বিক্রি হচ্ছে।

এতে খুচরা বাজারেও দাম কমেছে। মুরগির দাম নিয়ে খিলগাঁও বাজারের মুরগি বিক্রেতা বোরহান উদ্দিন বলেন, এখন পাইকারি বাজারে মুরগির সংকট না থাকায় দাম কমেছে। পাইকারি দাম কমায় খুচরাতেও দাম কমেছে। ঈদের আগে আর দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই বলেও মনে করেন তিনি।

Tag :

শেয়ার করুন

খাসির মাংস ৭৮০ টাকা কেজি, গরু ৫৮০

আপডেট টাইম : ০৫:১৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০

৭১: দেশে গরু মাংসের দাম কমেছে। ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি গরু ৫৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায়।

শুক্রবার (১৮জুলাই) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, কমলাপুর, মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি বাজার, ফকিরাপুল বাজার, খিলগাঁও বাজার ও মালিবাগ বাজার ঘুরে এ চিত্রই দেখা গেছে।

এসব বাজারে কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি গরু ও মহিষের মাংস বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকায়, কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় আর প্রতি কেজি বকরির মাংস বিক্রি  হচ্ছে ৭২০ টাকায়।

এছাড়া সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়, কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে প্রতি কেজি লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়, কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি সাদা লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।  

কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, প্রতি হালি ছোট সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়, প্রতি কেজি দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকায়।

এসব বাজারে প্রতি পিস ডিম পাড়া হাঁস (ছোট) ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় এবং বড় হাঁস ৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অপরিবর্তিত আছে ডিম ও মাছের বাজারও।

এসব বাজারে প্রতি ডজন লাল ডিম (আকার ভেদে) বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়, দেশি মুরগি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়, সোনালি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, হাঁসের ডিম ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায়, কোয়েলের ডিম প্রতি ১০০ পিস ২০০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও বাজারে প্রতি কেজি কাঁচকি মাছ ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায়, প্রতি কেজি মলা ৩২০ থেকে ৩৮০ টাকায়, ছোট তাজা পুঁটি ৫০০ টাকায়, ছোট সাধারণ পুঁটি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়, তাজা টেংরা প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়, দেশি টেংরা ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি শিং (আকার ভেদে) ২৮০ থেকে ৫০০ টাকায়, পাবদা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়, চিংড়ি (গলদা) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, বাগদা ৫০০ থেকে ৯৫০ টাকায়, হরিণা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকায়, দেশি চিংড়ি (ছোট) ৩২০ থেকে ৪৮০ টাকায়।

রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়, মৃগেল ১৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, পাঙ্গাস ১১০ থেকে ১৮০ টাকায়, তেলাপিয়া ১০০ থেকে ১৬০ টাকায়, কৈ ১৭০ থেকে ১৯০ টাকায়, কাতল ১৮০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

আর এক কেজি ওজনের একেকটি ইলিশ ৯৫০ থেকে এক হাজার টাকায়, ৭৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৬৫০ টাকা থেকে ৭৫০য়, ৫০০ গ্রামের ইলিশ ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, ছোট ইলিশ আকার ভেদে ৩২০ থেকে ৪৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মনিরুল ইসলাম নামে যাত্রাবাড়ী বাজারের এক মাছ বিক্রেতা জানান, এখন বাজারে সব মাছের সরবরাহ আছে, সে তুলনায় ক্রেতা নেই। চাহিদা কম থাকায় দুই সপ্তাহ ধরে কম দামেই পাইকারি বাজারে মাছ বিক্রি হচ্ছে।

এতে খুচরা বাজারেও দাম কমেছে। মুরগির দাম নিয়ে খিলগাঁও বাজারের মুরগি বিক্রেতা বোরহান উদ্দিন বলেন, এখন পাইকারি বাজারে মুরগির সংকট না থাকায় দাম কমেছে। পাইকারি দাম কমায় খুচরাতেও দাম কমেছে। ঈদের আগে আর দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই বলেও মনে করেন তিনি।