ঢাকা ১০:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এখন অনেক উন্নত দেশ থেকেও এগিয়ে বাংলাদেশ

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৬:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / 19

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশকে এগিয়ে নিতে সরকার কাজ করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন অনেক উন্নত দেশ থেকেও এগিয়ে। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা কক্ষে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’র প্রথম সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ কথাটি প্রথম সামনে আসে ২০০৮ সালে। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ করার কথা বলা হয়। এই পরিকল্পনার লক্ষ্য একটি জ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গঠন করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, আমরা সেটি পূরণ করেছি। অথচ এ নিয়ে আমাদের ব্যঙ্গ করা হতো। যারা ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে ব্যঙ্গ করেছিল এখন তারাই নানা অপপ্রচারে এটির বেশি ব্যবহার করছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করা। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট- এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

তিনি বলেন, দ্রুত ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রতিটি টেলিফোন ছিল এনালগ। আমরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়ে ডিজিটাল টেলিফোন চালু করি। আর মোবাইল ফোন ঢাকা আর চট্টগ্রাম ছাড়া কোথাও চলত না। সেই জায়গা থেকে আমাদের প্রচেষ্টা ছিল মানুষের হাতে হাতে মোবাইল পৌঁছে দেয়া। আজকে কম খরচে কথা বলা, ইন্টারনেট চালাচ্ছে সবাই।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

এখন অনেক উন্নত দেশ থেকেও এগিয়ে বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৮:১৬:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৩

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশকে এগিয়ে নিতে সরকার কাজ করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন অনেক উন্নত দেশ থেকেও এগিয়ে। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা কক্ষে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’র প্রথম সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ কথাটি প্রথম সামনে আসে ২০০৮ সালে। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ করার কথা বলা হয়। এই পরিকল্পনার লক্ষ্য একটি জ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গঠন করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, আমরা সেটি পূরণ করেছি। অথচ এ নিয়ে আমাদের ব্যঙ্গ করা হতো। যারা ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে ব্যঙ্গ করেছিল এখন তারাই নানা অপপ্রচারে এটির বেশি ব্যবহার করছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করা। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট- এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

তিনি বলেন, দ্রুত ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রতিটি টেলিফোন ছিল এনালগ। আমরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়ে ডিজিটাল টেলিফোন চালু করি। আর মোবাইল ফোন ঢাকা আর চট্টগ্রাম ছাড়া কোথাও চলত না। সেই জায়গা থেকে আমাদের প্রচেষ্টা ছিল মানুষের হাতে হাতে মোবাইল পৌঁছে দেয়া। আজকে কম খরচে কথা বলা, ইন্টারনেট চালাচ্ছে সবাই।

নিউজ লাইট ৭১