ঢাকা ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদ উপলক্ষে শপিংমল-দোকানপাট খোলার অনুমতি

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৩০:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মে ২০২০
  • / 130

ফাইল ছবি

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কেনাকাটা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য শর্তসাপেক্ষে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। তবে সর্বোচ্চ বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।

আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে দেওয়া এক আদেশে এই সিদ্ধান্তের কথা বলা হয়।

দোকান পাট খোলা রাখার বিষয়ে বলা হয়, রমজান ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু রাখার স্বার্থে দোকান পাট খোলা রাখা যাবে। তবে বেচাকেনার সময় পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। বড় শপিংমলের প্রবেশমুখে হাত ধোঁয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। শপিংমলে আসা যানবাহনকে অবশ্যই জীবাণুমুক্ত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। দোকানপাট এবং শপিংমল বিকেল ৫টার মধ্যে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

এ বিষয়ে মন্ত্রপরিষদ সচিব খন্দকাল আনোয়ারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সর্বোচ্চ পাঁচটা পর্যন্ত বলা হয়েছে। কিন্তু নিজ নিজ এলাকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্থানীয় প্রশাসন তাঁদের সুবিধামতো নির্দেশনা দিতে পারবে। অর্থাৎ তার আগেই বন্ধ রাখার কথা বলতে পারে।

আদেশে আরও বলা হয়, সাধারণ ছুটির সময় এক জেলা থেকে আরেক জেলা এবং এক উপজেলা থেকে আরেক উপজেলায় জনসাধারণের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ছুটিতে সময়ে আান্তজেলা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।
আগে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত বাইরে যাওয়ার বিষয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও নতুন আদেশে বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত আটটা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে আসা যাবে না।

Tag :

শেয়ার করুন

ঈদ উপলক্ষে শপিংমল-দোকানপাট খোলার অনুমতি

আপডেট টাইম : ০৭:৩০:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মে ২০২০

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কেনাকাটা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য শর্তসাপেক্ষে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। তবে সর্বোচ্চ বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।

আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে দেওয়া এক আদেশে এই সিদ্ধান্তের কথা বলা হয়।

দোকান পাট খোলা রাখার বিষয়ে বলা হয়, রমজান ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু রাখার স্বার্থে দোকান পাট খোলা রাখা যাবে। তবে বেচাকেনার সময় পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। বড় শপিংমলের প্রবেশমুখে হাত ধোঁয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। শপিংমলে আসা যানবাহনকে অবশ্যই জীবাণুমুক্ত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। দোকানপাট এবং শপিংমল বিকেল ৫টার মধ্যে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

এ বিষয়ে মন্ত্রপরিষদ সচিব খন্দকাল আনোয়ারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সর্বোচ্চ পাঁচটা পর্যন্ত বলা হয়েছে। কিন্তু নিজ নিজ এলাকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্থানীয় প্রশাসন তাঁদের সুবিধামতো নির্দেশনা দিতে পারবে। অর্থাৎ তার আগেই বন্ধ রাখার কথা বলতে পারে।

আদেশে আরও বলা হয়, সাধারণ ছুটির সময় এক জেলা থেকে আরেক জেলা এবং এক উপজেলা থেকে আরেক উপজেলায় জনসাধারণের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ছুটিতে সময়ে আান্তজেলা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।
আগে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত বাইরে যাওয়ার বিষয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও নতুন আদেশে বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত আটটা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে আসা যাবে না।