ঢাকা ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে বাংলাদেশে

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৫৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / 36

তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের জেলা কার্যালয়ে দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি: সংগৃহীত

অস্ত্র হাতে রাতের অন্ধকারে না, ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, সবসময় আমাদের লক্ষ্য ছিল জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। আমরা সরকারে আসার পর থেকে একের পর এক নির্বাচন হয়েছে। এখানে নানা ধরনের অনিয়ম দেখেছি। যখনই আমরা সুযোগ পেয়েছি সেগুলো সংশোধন করে জনগণের ভোটের অধিকার যাতে নিশ্চিত হয়, তার ব্যবস্থা করেছি। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি আইন পর্যন্ত করে দিলাম। আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের জেলা কার্যালয়ে দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব’- এই স্লোগান দিয়ে আমরা মানুষকে তাদের ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করি এবং ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করি।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ বাদ দিয়ে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা শ্রমিকদের জন্য কি করেছে, যা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার করেছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন করতে দেবে না বলে আগেও আগুন দিয়েছে, এখনো দিচ্ছে। আগুন নিয়ে খেলা দেশের মানুষ মেনে নেবে না। দেশের মানুষ নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি এতো দিন যা করেছে সেজন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে নির্বাচনে আসুক। আমরা সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। সিডিউল হয়েছে আসেন, নির্বাচন করেন।’

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির হরতাল–অবরোধের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান নির্বাচন করতে পারবে না। তারা সাজাপ্রাপ্ত আসামী। এজন্যই নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে বিএনপি। যারা অগ্নি সন্ত্রাসের স্বীকার তারা বিএনপিকে অভিশাপ দিচ্ছে। যারা মানুষকে হত্যা করে তাদের কেন মানুষ ভোট দেবে? কেন আস্থা রাখবে?’

শেখ হাসিনা বলেন, তারা ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত। নির্বাচন জনগনের অধিকার। সাহস থাকলে এসে নির্বাচন করতে হবে। এদের সম্পর্ক দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। জনগনকে বলবো, নিজেদের এলাকা পাহাড়া দিয়ে এদের ধরিয়ে দিন। যারা পোড়াবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকার প্রধান বলেন, বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা আগুন নিয়ে খেলছে। আগুন নিয়ে খেলা মানুষ মেনে নেবে না, নির্বাচন হবে। কাউকে নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না দেশের জনগন। গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই। যে দলের নেতাই নেই, লন্ডনে পলাতকের আদেশে দেশে যে সন্ত্রাস পরিচালিত হচ্ছে, এর দায় বিএনপি নেতারা নিচ্ছে কেন?

শেখ হাসিনা বলেন, তারা ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত। নির্বাচন জনগনের অধিকার। সাহস থাকলে এসে নির্বাচন করতে হবে। এদের সম্পর্ক দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। জনগনকে বলবো, নিজেদের এলাকা পাহাড়া দিয়ে এদের ধরিয়ে দিন। যারা পোড়াবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকার প্রধান বলেন, বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা আগুন নিয়ে খেলছে। আগুন নিয়ে খেলা মানুষ মেনে নেবে না, নির্বাচন হবে। কাউকে নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না দেশের জনগন। গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই। যে দলের নেতাই নেই, লন্ডনে পলাতকের আদেশে দেশে যে সন্ত্রাস পরিচালিত হচ্ছে, এর দায় বিএনপি নেতারা নিচ্ছে কেন?

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে বাংলাদেশে

আপডেট টাইম : ০৬:৫৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

অস্ত্র হাতে রাতের অন্ধকারে না, ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, সবসময় আমাদের লক্ষ্য ছিল জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। আমরা সরকারে আসার পর থেকে একের পর এক নির্বাচন হয়েছে। এখানে নানা ধরনের অনিয়ম দেখেছি। যখনই আমরা সুযোগ পেয়েছি সেগুলো সংশোধন করে জনগণের ভোটের অধিকার যাতে নিশ্চিত হয়, তার ব্যবস্থা করেছি। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি আইন পর্যন্ত করে দিলাম। আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের জেলা কার্যালয়ে দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব’- এই স্লোগান দিয়ে আমরা মানুষকে তাদের ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করি এবং ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করি।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ বাদ দিয়ে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা শ্রমিকদের জন্য কি করেছে, যা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার করেছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন করতে দেবে না বলে আগেও আগুন দিয়েছে, এখনো দিচ্ছে। আগুন নিয়ে খেলা দেশের মানুষ মেনে নেবে না। দেশের মানুষ নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি এতো দিন যা করেছে সেজন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে নির্বাচনে আসুক। আমরা সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। সিডিউল হয়েছে আসেন, নির্বাচন করেন।’

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির হরতাল–অবরোধের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান নির্বাচন করতে পারবে না। তারা সাজাপ্রাপ্ত আসামী। এজন্যই নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে বিএনপি। যারা অগ্নি সন্ত্রাসের স্বীকার তারা বিএনপিকে অভিশাপ দিচ্ছে। যারা মানুষকে হত্যা করে তাদের কেন মানুষ ভোট দেবে? কেন আস্থা রাখবে?’

শেখ হাসিনা বলেন, তারা ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত। নির্বাচন জনগনের অধিকার। সাহস থাকলে এসে নির্বাচন করতে হবে। এদের সম্পর্ক দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। জনগনকে বলবো, নিজেদের এলাকা পাহাড়া দিয়ে এদের ধরিয়ে দিন। যারা পোড়াবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকার প্রধান বলেন, বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা আগুন নিয়ে খেলছে। আগুন নিয়ে খেলা মানুষ মেনে নেবে না, নির্বাচন হবে। কাউকে নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না দেশের জনগন। গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই। যে দলের নেতাই নেই, লন্ডনে পলাতকের আদেশে দেশে যে সন্ত্রাস পরিচালিত হচ্ছে, এর দায় বিএনপি নেতারা নিচ্ছে কেন?

শেখ হাসিনা বলেন, তারা ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত। নির্বাচন জনগনের অধিকার। সাহস থাকলে এসে নির্বাচন করতে হবে। এদের সম্পর্ক দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। জনগনকে বলবো, নিজেদের এলাকা পাহাড়া দিয়ে এদের ধরিয়ে দিন। যারা পোড়াবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকার প্রধান বলেন, বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা আগুন নিয়ে খেলছে। আগুন নিয়ে খেলা মানুষ মেনে নেবে না, নির্বাচন হবে। কাউকে নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না দেশের জনগন। গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই। যে দলের নেতাই নেই, লন্ডনে পলাতকের আদেশে দেশে যে সন্ত্রাস পরিচালিত হচ্ছে, এর দায় বিএনপি নেতারা নিচ্ছে কেন?

নিউজ লাইট ৭১