ঢাকা ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেপালের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবি ভান্ডারি

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৬:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 96

প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির অনুরোধে রোববার (২০ ডিসেম্বর) নেপালের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন সেদেশের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবি ভান্ডারি। একইসঙ্গে নতুন সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন তিনি।

নতুন ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল ও ১০ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার মন্ত্রিসভার সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর প্রেসিডেন্টের কাছে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী।

২০১৭ সালে নেপালের পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় যার মেয়াদ ছিলো ২০২২ সাল পর্যন্ত।

দ্য কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, কনিস্টিটিউশনাল কাউন্সিল অ্যাক্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি অধ্যাদেশ নিয়ে ক্রমাগত চাপ বাড়ছিলো প্রধানমন্ত্রী ওলির উপর। এতে বলা হয়েছে, মাত্র তিনজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন প্রধানমন্ত্রী।

গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্টকে দিয়ে অধ্যাদেশে সই করিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। এরপরই তার দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। তিনি অন্য দলের সঙ্গে সমঝোতার পথে না গিয়ে সংসদ ভেঙে নতুন নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানান।

নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির এক নেতা মাধব নেপালকে উদ্ধৃত করে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিষয়টি অসাংবিধানিক। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা উচিত।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

নেপালের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবি ভান্ডারি

আপডেট টাইম : ০৫:৩৬:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২০

প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির অনুরোধে রোববার (২০ ডিসেম্বর) নেপালের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন সেদেশের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবি ভান্ডারি। একইসঙ্গে নতুন সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন তিনি।

নতুন ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল ও ১০ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার মন্ত্রিসভার সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর প্রেসিডেন্টের কাছে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী।

২০১৭ সালে নেপালের পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় যার মেয়াদ ছিলো ২০২২ সাল পর্যন্ত।

দ্য কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, কনিস্টিটিউশনাল কাউন্সিল অ্যাক্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি অধ্যাদেশ নিয়ে ক্রমাগত চাপ বাড়ছিলো প্রধানমন্ত্রী ওলির উপর। এতে বলা হয়েছে, মাত্র তিনজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন প্রধানমন্ত্রী।

গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্টকে দিয়ে অধ্যাদেশে সই করিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। এরপরই তার দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। তিনি অন্য দলের সঙ্গে সমঝোতার পথে না গিয়ে সংসদ ভেঙে নতুন নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানান।

নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির এক নেতা মাধব নেপালকে উদ্ধৃত করে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিষয়টি অসাংবিধানিক। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা উচিত।

নিউজ লাইট ৭১