ঢাকা ০৪:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীনে ৭৬ শতাংশ মানুষ পেয়েছেন করোনাভাইরাসের টিকার পূর্ণ ডোজ

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ১১:১৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১
  • / 40

ছবি সংগৃহীত

চীনের মোট জনসংখ্যার ৭৬ শতাংশের বেশি মানুষকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের পূর্ণ ডোজ দেয়া হয়েছে। শনিবার এই তথ্য জানিয়েছে দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের (এনএইচসি) কর্মকর্তা উ লিয়াংইউ। খবর ইন্ডিয়া টাইমসের।

তিনি জানান, গত ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত চীনের ৭৬ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষকে টিকার পূর্ণ ডোজের আওতায় আনা হয়েছে।

শনিবার এনএইচসির মুখপাত্র মি ফেং এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, দেশের মোট ১ দশমিক ০৭৬ বিলিয়ন মানুষ কোভিড-১৯ টিকার পূর্ণ ডোজ পেয়েছেন। এর পাশাপাশি দেশটির ৬৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ মানুষকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন লিয়াংইউ।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে সর্বপ্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় এবং এই ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে সেখানে। এর কয়েক সপ্তাহ পর বিশ্বের এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কিন্তু তাতেও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ওই বছরের ১১ মার্চ করোনাকে মহামারি হিসেবে ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।

বিশ্বের সব মহাদেশে পৌঁছানো এই ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ কোটি ৬৯ লাখের বেশি মানুষ এবং মারা গেছেন মোট ৫১ লাখ ৫৫ হাজার ২৫৮ জন।

চীনে এখন পর্যন্ত শর্ত সাপেক্ষে পাঁচটি ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসব ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার হার ৫০ থেকে ৭৯ শতাংশের মধ্যে। যা ফাইজার-বায়োএনটেক এবং মডার্নার টিকার কার্যকারিতার চেয়ে অনেক কম।

নিউজ লাইট ৭১

 

facebook sharing button
Tag :

শেয়ার করুন

চীনে ৭৬ শতাংশ মানুষ পেয়েছেন করোনাভাইরাসের টিকার পূর্ণ ডোজ

আপডেট টাইম : ১১:১৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১

চীনের মোট জনসংখ্যার ৭৬ শতাংশের বেশি মানুষকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের পূর্ণ ডোজ দেয়া হয়েছে। শনিবার এই তথ্য জানিয়েছে দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের (এনএইচসি) কর্মকর্তা উ লিয়াংইউ। খবর ইন্ডিয়া টাইমসের।

তিনি জানান, গত ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত চীনের ৭৬ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষকে টিকার পূর্ণ ডোজের আওতায় আনা হয়েছে।

শনিবার এনএইচসির মুখপাত্র মি ফেং এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, দেশের মোট ১ দশমিক ০৭৬ বিলিয়ন মানুষ কোভিড-১৯ টিকার পূর্ণ ডোজ পেয়েছেন। এর পাশাপাশি দেশটির ৬৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ মানুষকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন লিয়াংইউ।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে সর্বপ্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় এবং এই ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে সেখানে। এর কয়েক সপ্তাহ পর বিশ্বের এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কিন্তু তাতেও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ওই বছরের ১১ মার্চ করোনাকে মহামারি হিসেবে ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।

বিশ্বের সব মহাদেশে পৌঁছানো এই ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ কোটি ৬৯ লাখের বেশি মানুষ এবং মারা গেছেন মোট ৫১ লাখ ৫৫ হাজার ২৫৮ জন।

চীনে এখন পর্যন্ত শর্ত সাপেক্ষে পাঁচটি ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসব ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার হার ৫০ থেকে ৭৯ শতাংশের মধ্যে। যা ফাইজার-বায়োএনটেক এবং মডার্নার টিকার কার্যকারিতার চেয়ে অনেক কম।

নিউজ লাইট ৭১

 

facebook sharing button