ঢাকা ১০:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কানাডায় বাংলাদেশের টাকশাল!

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪৪:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০
  • / 93

৭১: বাংলাদেশের কাগজের নোট মুদ্রণ করা হয় গাজীপুর শিমলতুলীতে এবং কানাডার মানিটোবা প্রভিন্সের উইনিপেগে তৈরি হয় বাংলাদেশের মুদ্রা অর্থাৎ কয়েন। ১৯৭৭ সাল থেকে এখানে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশি ধাতব মুদ্রা।

কানাডার এই টাকশালে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যসহ ৮৯টি দেশের ধাতব মুদ্রা তৈরি হয় এবং কানাডা নিজের মুদ্রাও এখানে তৈরি করে। ফলে ৯৯টি দেশের ধাতব মুদ্রা তৈরির কারখানা এই উইনিপেগে। এখানে যে সব দেশের মুদ্রা তৈরি হয়, সে সব দেশের পতাকা উড়ে। ফলে বাংলাদেশের পতাকাও শোভা পায় কানাডার আকাশে-বাতাসে।

কানাডায় দু’টি মুদ্রা উৎপাদন কারখানা রয়েছে। একটি রাজধানী অটোয়ায়। ১৯০৮ সালের ২ জানুয়ারি যাত্রা শুরু হয় এটির। সেখানেও স্বর্ণ, রৌপ্য, প্যালিডিউমে এবং প্ল্যাটিনাম মুদ্রা তৈরি হয়। আর দ্বিতীয় কারখানা ‘দ্য উইনিপেগ রয়েল কানাডিয়ান মিন্ট’ প্রতিষ্ঠিত হবার পর ১৯৭৬ সালে থেকে কয়েন উৎপাদন শুরু করে।

Tag :

শেয়ার করুন

কানাডায় বাংলাদেশের টাকশাল!

আপডেট টাইম : ০৫:৪৪:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০

৭১: বাংলাদেশের কাগজের নোট মুদ্রণ করা হয় গাজীপুর শিমলতুলীতে এবং কানাডার মানিটোবা প্রভিন্সের উইনিপেগে তৈরি হয় বাংলাদেশের মুদ্রা অর্থাৎ কয়েন। ১৯৭৭ সাল থেকে এখানে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশি ধাতব মুদ্রা।

কানাডার এই টাকশালে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যসহ ৮৯টি দেশের ধাতব মুদ্রা তৈরি হয় এবং কানাডা নিজের মুদ্রাও এখানে তৈরি করে। ফলে ৯৯টি দেশের ধাতব মুদ্রা তৈরির কারখানা এই উইনিপেগে। এখানে যে সব দেশের মুদ্রা তৈরি হয়, সে সব দেশের পতাকা উড়ে। ফলে বাংলাদেশের পতাকাও শোভা পায় কানাডার আকাশে-বাতাসে।

কানাডায় দু’টি মুদ্রা উৎপাদন কারখানা রয়েছে। একটি রাজধানী অটোয়ায়। ১৯০৮ সালের ২ জানুয়ারি যাত্রা শুরু হয় এটির। সেখানেও স্বর্ণ, রৌপ্য, প্যালিডিউমে এবং প্ল্যাটিনাম মুদ্রা তৈরি হয়। আর দ্বিতীয় কারখানা ‘দ্য উইনিপেগ রয়েল কানাডিয়ান মিন্ট’ প্রতিষ্ঠিত হবার পর ১৯৭৬ সালে থেকে কয়েন উৎপাদন শুরু করে।