ঢাকা ০৯:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বসতঘর থেকে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৯:০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 20

বসতঘর থেকে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

শেরপুরের শ্রীবরদীতে নিজ বসতঘর থেকে ফেরদৌস মিয়া (৪০) নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার উপজেলার খোশালপুর উত্তর পুটল গ্রাম থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কৃষক ফেরদৌস ওই গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে।

নিহতের স্বজনরা জানায়, বুধবার সকালে ফেরদৌসের স্ত্রী সেলিনা বেগম লাকড়ি আনার কথা বলে শিশুসন্তানকে সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়ি যান। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে তিনি বাড়ি এসে দেখেন ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ। পরে তার ৭ বছর বয়সী শিশুসন্তান জানালা খুলে ঘরের ভেতরে গিয়ে দেখতে পায় ফেরদৌস গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে।

পরে সেলিনা বেগম ও তার সন্তানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে দড়ি কেটে দিয়ে ফেরদৌসের মরদেহ মাটিতে নামান। পরে দুপুরের দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনরা আরও জানায়, ফেরদৌস দীর্ঘদিন যাবত মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।

মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার ওসি কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওই ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

বসতঘর থেকে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আপডেট টাইম : ০৯:০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শেরপুরের শ্রীবরদীতে নিজ বসতঘর থেকে ফেরদৌস মিয়া (৪০) নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার উপজেলার খোশালপুর উত্তর পুটল গ্রাম থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কৃষক ফেরদৌস ওই গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে।

নিহতের স্বজনরা জানায়, বুধবার সকালে ফেরদৌসের স্ত্রী সেলিনা বেগম লাকড়ি আনার কথা বলে শিশুসন্তানকে সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়ি যান। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে তিনি বাড়ি এসে দেখেন ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ। পরে তার ৭ বছর বয়সী শিশুসন্তান জানালা খুলে ঘরের ভেতরে গিয়ে দেখতে পায় ফেরদৌস গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে।

পরে সেলিনা বেগম ও তার সন্তানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে দড়ি কেটে দিয়ে ফেরদৌসের মরদেহ মাটিতে নামান। পরে দুপুরের দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনরা আরও জানায়, ফেরদৌস দীর্ঘদিন যাবত মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।

মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার ওসি কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওই ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

নিউজ লাইট ৭১