ঢাকা ০৩:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০১:২৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪
  • / 59

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি । ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে শুক্রবার সকালে শহর রক্ষা বাধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে যমুনার সঙ্গে জেলার অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলঝোড়, বড়াল নদী ও চলনবিলের পানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। যমুনা ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের প্রায় এক লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে।

পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমির ফসল। ফলে চরম দুর্ভোগে রয়েছে বন্যা কবলিত এলাকার কৃষক ও শ্রমজীবীরা।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, যমুনা নদীর পানি আরও অন্তত দুদিন বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার কাজিপুর, সদর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজা্দপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি উঠে পড়ায় এসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখা হচ্ছে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

আপডেট টাইম : ০১:২৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে শুক্রবার সকালে শহর রক্ষা বাধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে যমুনার সঙ্গে জেলার অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলঝোড়, বড়াল নদী ও চলনবিলের পানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। যমুনা ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের প্রায় এক লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে।

পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমির ফসল। ফলে চরম দুর্ভোগে রয়েছে বন্যা কবলিত এলাকার কৃষক ও শ্রমজীবীরা।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, যমুনা নদীর পানি আরও অন্তত দুদিন বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার কাজিপুর, সদর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজা্দপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি উঠে পড়ায় এসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখা হচ্ছে।

নিউজ লাইট ৭১