ঢাকা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্যাচ নিয়ে মুখ খুললেন সূর্যকুমার

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
  • / 32

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ। তবে থামেনি সেই ক্যাচ নিয়ে আলোচনা, যা অবিশ্বাস্যভাবে তালুবন্দী করেছিলেন সূর্যকুমার যাদব এবং মাঠ ছাড়া করেছিলেন ডেভিল মিলারকে। ক্যাচটা কি বৈধ ছিল নাকি অবৈধ- এমন আলোচনা, সমালোচনায় এখনও সরব ইন্টারনেট দুনিয়া। অবশেষে ক্যাচটি নিয়ে মুখ খুললেন সূর্যকুমার।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সূর্যকুমার বলেছেন, ‘রোহিত ভাই সাধারণত কখনো লং-অনে দাঁড়ান না কিন্তু সেই মুহূর্তে তিনি সেখানে ছিলেন। তাই যখন বল আসছিল, এক সেকেন্ডের জন্য আমি তার দিকে তাকালাম এবং সে আমার দিকে তাকাল। আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম এবং আমার লক্ষ্য ছিল ক্যাচ ধরা। তিনি কাছে থাকলে আমি তার দিকে বল ছুঁড়ে দিতাম। কিন্তু তিনি ধারেকাছে ছিলেন না। এই চার থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে যা ঘটেছে তা আমি ব্যাখ্যা করতে পারব না।’

ওটা কি স্পষ্ট ক্যাচ ছিল? বাউন্ডারি লাইনে কি সূর্যকুমারের পা স্পর্শ করেছিল? এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতীয় ব্যাটার বলেছেন, ‘যখন আমি বলটি (উপরে এবং খেলার জায়গার ভিতরে) ঠেলে দিয়েছিলাম এবং ক্যাচটি নিয়েছিলাম, আমি জানতা যে আমি দড়ি স্পর্শ করিনি। যখন বলটি ভেতরে ঠেলে দিয়েছিলাম তখন সতর্ক ছিলাম যে পা দড়িতে স্পর্শ না করে। আমি জানতাম এটা একটি বৈধ ক্যাচ ছিল।’

বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান প্রয়োজন ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। হার্দিক পান্ডিয়ার প্রথম বলে সোজা ব্যাট চালান ডেভিড মিলার। ছক্কা হতে যাওয়া বলটি দারুণভাবে ক্যাচে পরিণত করেছিলেন সূর্যকুমার। তার বিশ্বাস, সেটা ছক্কা হলেও চ্যাম্পিয়ন হত তার দল ভারত। সূর্যকুমারের কথায়, ‘যদি সেটা ছক্কা হত তাহলে সমীকরণ হতো পাঁচ বলে ১০ রান। আমরা হয়তো জিততে পারতাম কিন্তু ব্যবদান আরও কাছাকাছি থাকত।’

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

ক্যাচ নিয়ে মুখ খুললেন সূর্যকুমার

আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ। তবে থামেনি সেই ক্যাচ নিয়ে আলোচনা, যা অবিশ্বাস্যভাবে তালুবন্দী করেছিলেন সূর্যকুমার যাদব এবং মাঠ ছাড়া করেছিলেন ডেভিল মিলারকে। ক্যাচটা কি বৈধ ছিল নাকি অবৈধ- এমন আলোচনা, সমালোচনায় এখনও সরব ইন্টারনেট দুনিয়া। অবশেষে ক্যাচটি নিয়ে মুখ খুললেন সূর্যকুমার।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সূর্যকুমার বলেছেন, ‘রোহিত ভাই সাধারণত কখনো লং-অনে দাঁড়ান না কিন্তু সেই মুহূর্তে তিনি সেখানে ছিলেন। তাই যখন বল আসছিল, এক সেকেন্ডের জন্য আমি তার দিকে তাকালাম এবং সে আমার দিকে তাকাল। আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম এবং আমার লক্ষ্য ছিল ক্যাচ ধরা। তিনি কাছে থাকলে আমি তার দিকে বল ছুঁড়ে দিতাম। কিন্তু তিনি ধারেকাছে ছিলেন না। এই চার থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে যা ঘটেছে তা আমি ব্যাখ্যা করতে পারব না।’

ওটা কি স্পষ্ট ক্যাচ ছিল? বাউন্ডারি লাইনে কি সূর্যকুমারের পা স্পর্শ করেছিল? এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতীয় ব্যাটার বলেছেন, ‘যখন আমি বলটি (উপরে এবং খেলার জায়গার ভিতরে) ঠেলে দিয়েছিলাম এবং ক্যাচটি নিয়েছিলাম, আমি জানতা যে আমি দড়ি স্পর্শ করিনি। যখন বলটি ভেতরে ঠেলে দিয়েছিলাম তখন সতর্ক ছিলাম যে পা দড়িতে স্পর্শ না করে। আমি জানতাম এটা একটি বৈধ ক্যাচ ছিল।’

বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান প্রয়োজন ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। হার্দিক পান্ডিয়ার প্রথম বলে সোজা ব্যাট চালান ডেভিড মিলার। ছক্কা হতে যাওয়া বলটি দারুণভাবে ক্যাচে পরিণত করেছিলেন সূর্যকুমার। তার বিশ্বাস, সেটা ছক্কা হলেও চ্যাম্পিয়ন হত তার দল ভারত। সূর্যকুমারের কথায়, ‘যদি সেটা ছক্কা হত তাহলে সমীকরণ হতো পাঁচ বলে ১০ রান। আমরা হয়তো জিততে পারতাম কিন্তু ব্যবদান আরও কাছাকাছি থাকত।’

নিউজ লাইট ৭১