ঢাকা ১০:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জমি নিয়ে বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০২:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪
  • / 24

প্রতীকী ছবি

শেরপুরের জমি নিয়ে বিরোধে ছামেদুল হক কেনা (৬৫) নামে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও তিনজন।

আজ শনিবার সকালে শেরপুর সদরের যোগিনীমুরা নামাপাড়ায় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ছামেদুল হক কেনা শেরপুর সদর উপজেলার যোগিনীমুরা নামা পাড়ার মৃত সায়েদ আলী মন্ডলের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেরপুর সদরের যোগিনীমুরা নামাপাড়ার ছামেদুল হক কেনার সঙ্গে প্রতিবেশী হারুন ও সিদ্দিক খলিফাদের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। আজ সকালে ওই জমিতে কলাগাছ লাগাতে যায় সিদ্দিক ও তার লোকজন। এসময় বাধা দিলে প্রতিপক্ষের লোকজন ছামেদুল হক কেনার ওপর হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এসময় আহত হন ছামেদুল হকের ছেলে পারভেজসহ তিনজন।

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক আহসানুল মতিন সৈকত বলেন, ছামেদুল হক কেনা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। তবে কী কারণে তিনি মারা গেছেন তা জানাতে পারেননি চিকিৎসক।

শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম ছামেদুলের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের পর জানা যাবে। এঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে জানান তিনি।

নিউজ লাইট ৭১

 

Tag :

শেয়ার করুন

জমি নিয়ে বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

আপডেট টাইম : ০২:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

শেরপুরের জমি নিয়ে বিরোধে ছামেদুল হক কেনা (৬৫) নামে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও তিনজন।

আজ শনিবার সকালে শেরপুর সদরের যোগিনীমুরা নামাপাড়ায় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ছামেদুল হক কেনা শেরপুর সদর উপজেলার যোগিনীমুরা নামা পাড়ার মৃত সায়েদ আলী মন্ডলের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেরপুর সদরের যোগিনীমুরা নামাপাড়ার ছামেদুল হক কেনার সঙ্গে প্রতিবেশী হারুন ও সিদ্দিক খলিফাদের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। আজ সকালে ওই জমিতে কলাগাছ লাগাতে যায় সিদ্দিক ও তার লোকজন। এসময় বাধা দিলে প্রতিপক্ষের লোকজন ছামেদুল হক কেনার ওপর হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এসময় আহত হন ছামেদুল হকের ছেলে পারভেজসহ তিনজন।

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক আহসানুল মতিন সৈকত বলেন, ছামেদুল হক কেনা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। তবে কী কারণে তিনি মারা গেছেন তা জানাতে পারেননি চিকিৎসক।

শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম ছামেদুলের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের পর জানা যাবে। এঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে জানান তিনি।

নিউজ লাইট ৭১