ঢাকা ০১:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরিশাল নগরীর ৭ খালের চিত্র পাল্টেছে

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪
  • / 28

পানি উন্নয়ন বোর্ড বরিশাল নগরীর ৭টি খালের প্রায় ১৯ কিলোমিটার অংশ পুনঃখননসহ সংস্কার কাজ শেষ করতে যাচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২০২২ সালে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময়ে আপত্তির মুখে কাজ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

এমনকি এ লক্ষ্যে দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নগর ভবনের লিখিত আপত্তির কারণে ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেয়া যায়নি। অপরদিকে সিটি করপোরেশন ও একটি দাতা সংস্থার প্রকল্পের আওতায় নগরীতে বিভিন্ন খালের ৭ কিলোমিটার অংশ পুনঃখননসহ সংস্কার কাজ শুরু করেছে। আগামী জুনের মধ্যে এসব খাল সংস্কার প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা থাকলেও তা সম্ভব হবে না কার্যাদেশ প্রদানে বিলম্বসহ পাশের বিপুল সংখ্যক অবৈধ স্থাপনাসহ জঞ্জাল অপাসারণ ও নানামুখী প্রতিবন্ধকতায়।

এসব খাল সংস্কার হলে প্রায় ৫৮ বর্গ কিলোমিটারের নগরীর পানি বদ্ধতা সমস্যার অনেকটাই সমাধান মেলার কথা। তবে নগরীর দেড়শ কিলোমিটার ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করাসহ পাশে প্রবহমান কীর্তনখোলা নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে অনেকটা উঁচু হয়ে যাওয়ায় খালগুলোর পানি সঠিকভাবে গ্রহণ করতে না পারায় সমস্যা থেকে খুব সহসা রেহাই নাও মিলতে পারে বলেও মনে করছেন পানি বিশেষজ্ঞরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ড দীর্ঘদিন ধরেই নগরীর ৭টি খালের প্রায় ১৯ কিলোমিটার এলাকা সংস্কারের উদ্যোগ নিলেও তা সম্ভব হয়নি নগর ভবনের বাঁধার কারণে। তবে গত জুনে ৪র্থ নগর পরিষদের নির্বাচনের পরেই মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে পানি উন্নয়ন বোর্ড নতুন করে দরপত্র আহ্বান এবং আর্থিক ও কারিগরি মূল্যায়ন শেষে ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করে।

কার্যাদেশ অনুযায়ী নগরীর সাগরদী খালের ৯ কিলোমিটার খননে ২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, রূপাতলী খালের ১ কিলোমিটারের জন্য ২৮ লাখ টাকা, চাঁদমারি খালের দেড় কিলোমিটার খননে ৩২ লাখ টাকা, ভাটার খালের ১৬০ মিটার খননে ৪ লাখ টাকার অনুমোদন মিলেছে। পাশাপাশি পলাশপুর খালের ১.৭ কিলোমিটার খননে ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, আমানতগঞ্জ খালের ২.৫ কিলোমিটার খননে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা ও নগরীর প্রাণ কেন্দ্রের জেল খালের ২ কিলোমিটার খননে ২৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

তবে মূল প্রকল্পে এসব খালের পাড়ে ওয়াকওয়ে ও ঘাটলা নির্মাণ এবং সৌন্দর্য বর্ধনসহ আরও বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণের কথা থাকলেও দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর তা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হওয়ায় ব্যয় বৃদ্ধির ফলে সেসব কাজ আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। ভবিষ্যতে তহবিল প্রাপ্তি সাপেক্ষ নতুন কোন প্রকল্পের আওতায় খননকৃত খালগুলোর আরও সংস্কারসহ সৌন্দর্য বর্ধনের চিন্তা করা হতে পারে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সূত্র জানিয়েছে।

অপরদিকে বরিশাল সিটি করপোরেশন দাতা সংস্থা ‘কেএফডব্লিউ’র আর্থিক সহায়তায় নগরীর বিভিন্ন খালের ৭.১০ কিলোমিটার অংশের পুনঃখননসহ সংস্কার কাজও শুরু করেছে। এসব খালের কিছু অংশে ওয়াকওয়েসহ পরিবেশ ও জনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণের কথা রয়েছে।

অপরদিকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের তরফ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে নগরীর ২৪টি খাল সংস্কারে প্রায় সোয়া ২শ কোটি টাকার একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা, ডিপিপি দাখিলের পরে তা পরিকল্পনা কমিশন তা ফেরত দেয়। বিগত নগর পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণের পরে নগরীর ছোট বড় ৩৬টি খাল খনন, সংস্কার ও সৌন্দর্য বর্ধনে প্রায় ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকার আরেকটি ডিপিপি দাখিলের পরে পরিকল্পনা কমিশন থেকে তা অনুমোদন না করে প্রথম পর্যায়ে খালের সংখ্যা কমিয়ে প্রকল্প ব্যয় অর্ধেক করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও নকশাসহ পুনরায় দাখিলের জন্য ফেরত পাঠায়।

কিন্তু এ ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কমিশনের দিক নির্দেশনা অনুসরণ না করে প্রকল্পব্যয় দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে ২ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকার একটি ডিপিপি দাখিল করে বিগত নগর পরিষদ। ফলে তা আর বিবেচনা লাভ দূরের কথা মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশন থেকে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডিপিপি’টি ফেরত পাঠায় বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।

তবে নগর ভবন থেকে নগরীর একাধিক খাল সংস্কার ও পুণঃখননের আরও একটি প্রকল্প-প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে আছে বলে জানান হয়েছে। তবে নগরীর খাল সংস্কার সহ পুণঃখননের চলমান প্রকল্প দুটি নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কতখানি সহায়ক হবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নগর চিন্তাবিদরা।

এ নগরীর প্রায় দেড়শ কিলোমিটার কাঁচা-পাকা ড্রেনগুলো নিয়মিত আবর্জনামুক্ত না করার কারণে সামান্য বৃষ্টিতেই নগরীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়ও পানি জমে যাচ্ছে। অনেক নগরবাসী এখনো ড্রেনকে ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করেন। নগরীর বিভিন্ন রাস্তার পাশে বালু ও খোয়াসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী দিনের পর দিন ফেলে রাখলেও নগর ভবনের দায়িত্বশীলরা স্বেচ্ছা অন্ধত্বে ভোগেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

নগরীর নবগ্রাম রোডের বটতলা বাজার থেকে হাতেম আলী কলেজ পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকায় গত ১০ বছর ধরে ইট,বালু আর খোয়াতে ঠাসা থাকলেও তা পরিপূর্ণভাবে পরিষ্কার হচ্ছে না। ফলে ঘণ্টায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিতেই পুরো সড়কটিতে পানি থৈ থৈ করে। তবে পরিস্থিতি অনেকটাই পাল্টেছে। নিয়মিত ড্রেন পরিষ্কার ব্যবস্থা মনিটরিং হচ্ছে বলে সিটি কর্পোরেশনের একাধিক সূত্রে নিশ্চিত করেছে।

সূত্রটি জানায়, খাল সংস্কারের কারণে আগামী বর্ষা মৌসুমে অনেকটাই সুফল পাওয়া যাবে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

বরিশাল নগরীর ৭ খালের চিত্র পাল্টেছে

আপডেট টাইম : ০৭:৪৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

পানি উন্নয়ন বোর্ড বরিশাল নগরীর ৭টি খালের প্রায় ১৯ কিলোমিটার অংশ পুনঃখননসহ সংস্কার কাজ শেষ করতে যাচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২০২২ সালে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময়ে আপত্তির মুখে কাজ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

এমনকি এ লক্ষ্যে দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নগর ভবনের লিখিত আপত্তির কারণে ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেয়া যায়নি। অপরদিকে সিটি করপোরেশন ও একটি দাতা সংস্থার প্রকল্পের আওতায় নগরীতে বিভিন্ন খালের ৭ কিলোমিটার অংশ পুনঃখননসহ সংস্কার কাজ শুরু করেছে। আগামী জুনের মধ্যে এসব খাল সংস্কার প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা থাকলেও তা সম্ভব হবে না কার্যাদেশ প্রদানে বিলম্বসহ পাশের বিপুল সংখ্যক অবৈধ স্থাপনাসহ জঞ্জাল অপাসারণ ও নানামুখী প্রতিবন্ধকতায়।

এসব খাল সংস্কার হলে প্রায় ৫৮ বর্গ কিলোমিটারের নগরীর পানি বদ্ধতা সমস্যার অনেকটাই সমাধান মেলার কথা। তবে নগরীর দেড়শ কিলোমিটার ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করাসহ পাশে প্রবহমান কীর্তনখোলা নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে অনেকটা উঁচু হয়ে যাওয়ায় খালগুলোর পানি সঠিকভাবে গ্রহণ করতে না পারায় সমস্যা থেকে খুব সহসা রেহাই নাও মিলতে পারে বলেও মনে করছেন পানি বিশেষজ্ঞরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ড দীর্ঘদিন ধরেই নগরীর ৭টি খালের প্রায় ১৯ কিলোমিটার এলাকা সংস্কারের উদ্যোগ নিলেও তা সম্ভব হয়নি নগর ভবনের বাঁধার কারণে। তবে গত জুনে ৪র্থ নগর পরিষদের নির্বাচনের পরেই মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে পানি উন্নয়ন বোর্ড নতুন করে দরপত্র আহ্বান এবং আর্থিক ও কারিগরি মূল্যায়ন শেষে ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করে।

কার্যাদেশ অনুযায়ী নগরীর সাগরদী খালের ৯ কিলোমিটার খননে ২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, রূপাতলী খালের ১ কিলোমিটারের জন্য ২৮ লাখ টাকা, চাঁদমারি খালের দেড় কিলোমিটার খননে ৩২ লাখ টাকা, ভাটার খালের ১৬০ মিটার খননে ৪ লাখ টাকার অনুমোদন মিলেছে। পাশাপাশি পলাশপুর খালের ১.৭ কিলোমিটার খননে ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, আমানতগঞ্জ খালের ২.৫ কিলোমিটার খননে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা ও নগরীর প্রাণ কেন্দ্রের জেল খালের ২ কিলোমিটার খননে ২৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

তবে মূল প্রকল্পে এসব খালের পাড়ে ওয়াকওয়ে ও ঘাটলা নির্মাণ এবং সৌন্দর্য বর্ধনসহ আরও বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণের কথা থাকলেও দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর তা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হওয়ায় ব্যয় বৃদ্ধির ফলে সেসব কাজ আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। ভবিষ্যতে তহবিল প্রাপ্তি সাপেক্ষ নতুন কোন প্রকল্পের আওতায় খননকৃত খালগুলোর আরও সংস্কারসহ সৌন্দর্য বর্ধনের চিন্তা করা হতে পারে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সূত্র জানিয়েছে।

অপরদিকে বরিশাল সিটি করপোরেশন দাতা সংস্থা ‘কেএফডব্লিউ’র আর্থিক সহায়তায় নগরীর বিভিন্ন খালের ৭.১০ কিলোমিটার অংশের পুনঃখননসহ সংস্কার কাজও শুরু করেছে। এসব খালের কিছু অংশে ওয়াকওয়েসহ পরিবেশ ও জনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণের কথা রয়েছে।

অপরদিকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের তরফ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে নগরীর ২৪টি খাল সংস্কারে প্রায় সোয়া ২শ কোটি টাকার একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা, ডিপিপি দাখিলের পরে তা পরিকল্পনা কমিশন তা ফেরত দেয়। বিগত নগর পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণের পরে নগরীর ছোট বড় ৩৬টি খাল খনন, সংস্কার ও সৌন্দর্য বর্ধনে প্রায় ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকার আরেকটি ডিপিপি দাখিলের পরে পরিকল্পনা কমিশন থেকে তা অনুমোদন না করে প্রথম পর্যায়ে খালের সংখ্যা কমিয়ে প্রকল্প ব্যয় অর্ধেক করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও নকশাসহ পুনরায় দাখিলের জন্য ফেরত পাঠায়।

কিন্তু এ ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কমিশনের দিক নির্দেশনা অনুসরণ না করে প্রকল্পব্যয় দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে ২ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকার একটি ডিপিপি দাখিল করে বিগত নগর পরিষদ। ফলে তা আর বিবেচনা লাভ দূরের কথা মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশন থেকে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডিপিপি’টি ফেরত পাঠায় বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।

তবে নগর ভবন থেকে নগরীর একাধিক খাল সংস্কার ও পুণঃখননের আরও একটি প্রকল্প-প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে আছে বলে জানান হয়েছে। তবে নগরীর খাল সংস্কার সহ পুণঃখননের চলমান প্রকল্প দুটি নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কতখানি সহায়ক হবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নগর চিন্তাবিদরা।

এ নগরীর প্রায় দেড়শ কিলোমিটার কাঁচা-পাকা ড্রেনগুলো নিয়মিত আবর্জনামুক্ত না করার কারণে সামান্য বৃষ্টিতেই নগরীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়ও পানি জমে যাচ্ছে। অনেক নগরবাসী এখনো ড্রেনকে ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করেন। নগরীর বিভিন্ন রাস্তার পাশে বালু ও খোয়াসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী দিনের পর দিন ফেলে রাখলেও নগর ভবনের দায়িত্বশীলরা স্বেচ্ছা অন্ধত্বে ভোগেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

নগরীর নবগ্রাম রোডের বটতলা বাজার থেকে হাতেম আলী কলেজ পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকায় গত ১০ বছর ধরে ইট,বালু আর খোয়াতে ঠাসা থাকলেও তা পরিপূর্ণভাবে পরিষ্কার হচ্ছে না। ফলে ঘণ্টায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিতেই পুরো সড়কটিতে পানি থৈ থৈ করে। তবে পরিস্থিতি অনেকটাই পাল্টেছে। নিয়মিত ড্রেন পরিষ্কার ব্যবস্থা মনিটরিং হচ্ছে বলে সিটি কর্পোরেশনের একাধিক সূত্রে নিশ্চিত করেছে।

সূত্রটি জানায়, খাল সংস্কারের কারণে আগামী বর্ষা মৌসুমে অনেকটাই সুফল পাওয়া যাবে।

নিউজ লাইট ৭১