ঢাকা ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রকে একাধিকবার ধর্ষণ

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৯:১৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৪
  • / 56

হেইলি ক্লিফটন কারমার্ক। ছবি: সংগৃহীত

অন্য শিক্ষার্থীদের সহায়তায় এক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যে ঘটেছে এই ঘটনা। ইতিমধ্যে ওই হাইস্কুল শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বিষয়টি জেনেও ব্যবস্থা না নেয়ায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ছাত্রের বাবাকেও।

মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই শিক্ষিকার নাম হেইলি ক্লিফটন কারমার্ক। তিনি স্কুলটিতে গণিত বিষয়ে পড়াতেন। ১৬ বছর বয়সী ওই ছাত্রের সঙ্গে তার এমন সম্পর্কের ব্যাপারে আগে থেকে অবগত ছিলেন অনেকে। অনেক শিক্ষার্থী তাদের শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে সহায়তা করেছে।

অভিযোগের ভিত্তিতে ৫ জানুয়ারি হেইলিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে শিশু নিপীড়ন, ধর্ষণ, শিক্ষার্থীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন সংক্রান্ত একাধিক মামলা করা হয়েছে। তাকে আড়াই লাখ ডলার জরিমানাও করা হয়েছে।

তাদের এই সম্পর্কের বিষয়ে পুলিশকে আগে থেকেই সতর্ক করে দিয়েছিল এক শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষিকাকে ‘ছাত্রদের সঙ্গে অতি ঘনিষ্ঠ’ বলে আখ্যা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। পুলিশের নজরে আসার আগে থেকেই শিক্ষিকার এমন আচরণের বিষয়টি প্রিন্সিপাল ও কর্তৃপক্ষ জানত বলে জানিয়েছে আদালত।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিশ। ডিসেম্বরে ওই শিক্ষিকার ফোন চেক করার ওয়ারেন্ট পায় তারা। হেলির ফোনে ওই ছাত্রের সঙ্গে হেইলির সম্পর্কের প্রমাণ পান তদন্তকারীরা। শিক্ষার্থীর বাবাও তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে অবগত ছিলেন।

তিনি বলেন, আমি নিষেধ করলেও তারা এই সম্পর্ক চালিয়ে যেতে। তাই আমি আর বাধা দেইনি।

এই ঘটনায় তাকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

ছাত্রকে একাধিকবার ধর্ষণ

আপডেট টাইম : ০৯:১৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৪

অন্য শিক্ষার্থীদের সহায়তায় এক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যে ঘটেছে এই ঘটনা। ইতিমধ্যে ওই হাইস্কুল শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বিষয়টি জেনেও ব্যবস্থা না নেয়ায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ছাত্রের বাবাকেও।

মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই শিক্ষিকার নাম হেইলি ক্লিফটন কারমার্ক। তিনি স্কুলটিতে গণিত বিষয়ে পড়াতেন। ১৬ বছর বয়সী ওই ছাত্রের সঙ্গে তার এমন সম্পর্কের ব্যাপারে আগে থেকে অবগত ছিলেন অনেকে। অনেক শিক্ষার্থী তাদের শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে সহায়তা করেছে।

অভিযোগের ভিত্তিতে ৫ জানুয়ারি হেইলিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে শিশু নিপীড়ন, ধর্ষণ, শিক্ষার্থীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন সংক্রান্ত একাধিক মামলা করা হয়েছে। তাকে আড়াই লাখ ডলার জরিমানাও করা হয়েছে।

তাদের এই সম্পর্কের বিষয়ে পুলিশকে আগে থেকেই সতর্ক করে দিয়েছিল এক শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষিকাকে ‘ছাত্রদের সঙ্গে অতি ঘনিষ্ঠ’ বলে আখ্যা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। পুলিশের নজরে আসার আগে থেকেই শিক্ষিকার এমন আচরণের বিষয়টি প্রিন্সিপাল ও কর্তৃপক্ষ জানত বলে জানিয়েছে আদালত।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিশ। ডিসেম্বরে ওই শিক্ষিকার ফোন চেক করার ওয়ারেন্ট পায় তারা। হেলির ফোনে ওই ছাত্রের সঙ্গে হেইলির সম্পর্কের প্রমাণ পান তদন্তকারীরা। শিক্ষার্থীর বাবাও তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে অবগত ছিলেন।

তিনি বলেন, আমি নিষেধ করলেও তারা এই সম্পর্ক চালিয়ে যেতে। তাই আমি আর বাধা দেইনি।

এই ঘটনায় তাকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিউজ লাইট ৭১