ঢাকা ০৯:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজ আমদানি

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০১:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩
  • / 26

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজ আমদানি । ছবি: সংগৃহীত

বাজারে এখন পেঁয়াজের দাম ৮০ টাকা কেজি উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৪৫ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। তবে পেঁয়াজের দাম আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে না কমলে, ভারত থেকে আমদানি করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।

রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা মাঠ থেকে তথ্য পাচ্ছি যে, পর্যাপ্ত পেঁয়াজ মজুত আছে। তবুও দাম বেশি। পেঁয়াজ আমদানি করা হলে ৪৫ টাকার নিচে চলে আসবে।

পেঁয়াজের দাম ২৫ থেকে ৩০ টাকা হওয়াও কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিষয়টা মনিটরিং করছি। আমাদের অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছি। তারা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, কৃষকদের ঘরে পেঁয়াজ থাকলেও দাম বাড়াবে- এমন আশায় তারা অনেকেই মজুদ করে রেখে দিচ্ছেন। এতে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, বাজার সাপ্লাই এবং ডিমান্ডের ওপর নির্ভর করে। গত বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ থাকা সত্ত্বেও কিছু অসাধু আড়ৎদারের কারণে গুদামে অনেক পেঁয়াজ পঁচে গেছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের মোট ভূখণ্ডের মোট ৬০ ভাগ জমি আবাদ করা হয়। আবার একই জমিতে একাধিক ফসল হচ্ছে। আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার সঙ্গে প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ২৪ লাখ মানুষ নতুন করে যোগ হচ্ছে। আমরা দানাদার খাদ্যতে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকলেও প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান এই জনসংখ্যার কারণেই বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বেশি।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজ আমদানি

আপডেট টাইম : ০১:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

বাজারে এখন পেঁয়াজের দাম ৮০ টাকা কেজি উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৪৫ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। তবে পেঁয়াজের দাম আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে না কমলে, ভারত থেকে আমদানি করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।

রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা মাঠ থেকে তথ্য পাচ্ছি যে, পর্যাপ্ত পেঁয়াজ মজুত আছে। তবুও দাম বেশি। পেঁয়াজ আমদানি করা হলে ৪৫ টাকার নিচে চলে আসবে।

পেঁয়াজের দাম ২৫ থেকে ৩০ টাকা হওয়াও কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিষয়টা মনিটরিং করছি। আমাদের অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছি। তারা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, কৃষকদের ঘরে পেঁয়াজ থাকলেও দাম বাড়াবে- এমন আশায় তারা অনেকেই মজুদ করে রেখে দিচ্ছেন। এতে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, বাজার সাপ্লাই এবং ডিমান্ডের ওপর নির্ভর করে। গত বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ থাকা সত্ত্বেও কিছু অসাধু আড়ৎদারের কারণে গুদামে অনেক পেঁয়াজ পঁচে গেছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের মোট ভূখণ্ডের মোট ৬০ ভাগ জমি আবাদ করা হয়। আবার একই জমিতে একাধিক ফসল হচ্ছে। আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার সঙ্গে প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ২৪ লাখ মানুষ নতুন করে যোগ হচ্ছে। আমরা দানাদার খাদ্যতে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকলেও প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান এই জনসংখ্যার কারণেই বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বেশি।

নিউজ লাইট ৭১