ঢাকা ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজারে গরুর মাংস বিক্রিতে অনিয়ম

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৫৩:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / 35

ময়মনসিংহের ভালুকায় গরুর মাংসের ওজন পরিমাপে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। বাজারে নেই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। ফলে বাজারে দেদার গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতারণা করে মাংস বিক্রি করছে বিক্রেতা মো. সবুজ মিয়া। এভাবে প্রতিনিয়ত সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই অসাধু মাংস ব্যবসায়ী।

এ দিকে মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাংস ব্যবসায়ী অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভেজাল দেয়ার প্রবণতাও। ওজনে কারচুপি, অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জবাই, বাসি মাংস বিক্রিসহ নানা বিধ অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। আবার প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া মূল্য মানছে না ওই মাংস বিক্রেতা। এছাড়া বাজারের দাম নির্ধারণে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই বললেই চলে।

জানা যায়, ক্রেতাসাধারণকে মাপে কম দিয়েই ক্ষান্ত থাকছে না এই মাংস ব্যবসায়ী। নানাভাবে প্রতারণার অভিযোগ উঠছে ভালুকা বাজারে মাংস বিক্রেতা মো. সবুজ মিয়ার বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, ভালুকা পৌরসভার বাজারে প্রশাসনের মনিটরিং আর নজরদারির মধ্য দিয়েও মাংস বিক্রেতা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। মূল্য তালিকা না থাকায় এখন মাংস বিক্রেতা সিন্ডিকেট করে গরুর মাংস বিক্রি করছে।

এ দিকে গুরুত্বপূর্ণ ভালুকা পৌরসভার বাজারে নেই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রশাসনের কোনো নজর না থাকায় মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া ক্রেতাদের জিম্মি করে ইচ্ছেমতো দাম আদায় করে নিচ্ছে ওই মাংস ব্যবসায়ী। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭শ টাকা থেকে ৮শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। ওই ব্যবসায়ীর দোকানের ক্রেতাদের অভিযোগ, গরুর মাংসের সঙ্গে গর্ভবতী গাভীর মাংস মিশিয়ে ক্রেতাদের ঠকানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে ওজনে কম দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, ফ্রিজে রাখা কয়েকদিনের বাসি মাংস মিশিয়ে বিক্রি করারও অভিযোগ রয়েছে। আর কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষরবিহীন মাংস বিক্রি যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে।

সূত্র মতে, নির্ধারিত স্থানে (পশু জবাই) পশু চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে পশু জবাই করে ছাড়পত্র গ্রহণ করে মাংস বিক্রির বিধান রয়েছে। কিন্তু এর ধারে কাছেও নেই এখানকার মাংস ব্যবসায়ী। তার ইচ্ছেমতো রাতের আঁধারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করে মাংস বাজারে তুলছে। গর্ভবতী ও রোগাক্রান্ত পশু জবাই করা নিষিদ্ধ রয়েছে। কিন্তু স্থানীয় এক মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে রোগাক্রান্ত পশুর মাংসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে নানাবিধ রোগবালাই বাসা বাঁধছে।

সাদি নামে এক ক্রেতা গত ৭ ফেব্রুয়ারি সকালে ভালুকা বাজারে গরুর মাংস কিনতে যান। প্রতিটি ব্যবসায়ী মাংসের প্রতি কেজি ৭শ টাকা দাবি করেন। দুই দোকান ঘুরে একটি থেকে তিন কেজি মাংস কেনেন। মাংস মাপার ডিজিটাল পাল্লায় মাংসের ওজন দেখায় তিন কেজি। মাংস মাপার পর মাংসের চর্বি ও কলিজা দেওয়ায় তার সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে বাজার থেকে বের হয়ে একটি দোকানে মাংস মাপেন। সন্দেহ-ই সত্য প্রমাণিত হলো। তিন কেজি মাংসে প্রায় ৪২২ গ্রাম কম।

এরপর ওই মাংসের দোকানে এসে তিনি বলেন, ভাই আমি তো আপনাকে বিশ্বাস করে যে দাম চেয়েছেন তা-ই দিয়েছি। ওজনে কম দিলেন কেন? উত্তরে দোকানি দোকানের সামনে থেকে আরেকজনকে বলে পাল্লার উপরের বাটি সরিয়ে ফেল।

কীভাবে মাংস ওজন কম দেয়া হয়, তা সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতা সেজে একটি মাংসের দোকানের সামনে অবস্থান করা হয়। সেখানে দেখা যায় ডিজিটাল পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়েই মাংস বিক্রি করছেন বিক্রেতা। ওই মাংস ব্যবসায়ীর কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, ওজনে কম দিলেন কেন? উত্তরে বলেন- ইচ্ছা করে দেইনি, ভুলে কম হয় গেছে। ভুল তো মানুষেরই হয়! আপনার ডিজিটাল পাল্লার মাপে ওজন কম দেন কেন? তিনি উত্তর না দিয়ে চলে যায়।

মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়ার এভাবে প্রতিনিয়ত ক্রেতাদের ওজনে কম দেন বলে আশপাশের একাধিক কাঁচা বাজার ও মুদির দোকানিরা জানান। ডিজিটাল পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়েই মাংসের ওজন দেখানো হয় ক্রেতাদের।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন বলেন, ভালুকা পৌরসভার বাজারে সবুজ মিয়ার মাংসের দোকানে মাংস ওজনে কম দেয়া, এটা নতুন কিছু নয়। প্রতিদিনই এমন ঘটনা ঘটেছে। মাংস দোকানি কেউ পাল্লায় কারসাজি করে। কেউ আড়ালে পাল্লায় অন্যকিছু রেখে দেয়। এভাবে প্রতিনিয়ত সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই অসাধু মাংস ব্যবসায়ী।

এ সময় সেখানে উপস্থিত নিউজ লাইট ৭১ সঙ্গে সাদির কথা হয়। তিনি বলেন, ভালুকা পৌরসভার বাজারে সবুজ নামে এক মাংসের দোকান থেকে তিন কেজি মাংস কেনেন। মাংস মাপার ডিজিটাল পাল্লায় মাংসের ওজন দেখায় তিন কেজি। মাংস মাপার পর মাংসের চর্বি ও কলিজা দেওয়ায় তার সন্দেহ হয়। পরে বাজারের বাইরে ডিজিটাল পাল্লায় ওজন দিলে দুই কেজি ৫৭৮ গ্রাম ওজন হয়। এরা ওজনে মাংস কম দেয়। এদের সঙ্গে তো আর মারামারি করতে পারি না।

মাংস ওজনে কম দেওয়া বিষয়ে জানতে চাইলে ভালুকা বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. সবুজ মিয়া। তিনি স্বীকার করে বলেন, ভুল তো মানুষেরই হয়, ডিজিটাল পাল্লার সমস্যা বা পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়ে মাংসের ওজন দেখাতেই ভুল হতে পারে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভালুকা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোখলেছুর রহমান নিউজ লাইট ৭১ কাছে বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক, আমরা বারবার নিষেধ করার পরও গরুর মাংস কম দিচ্ছে বলে এ রকম অভিযোগ এসেছে অনেক।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

বাজারে গরুর মাংস বিক্রিতে অনিয়ম

আপডেট টাইম : ০৭:৫৩:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ময়মনসিংহের ভালুকায় গরুর মাংসের ওজন পরিমাপে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। বাজারে নেই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। ফলে বাজারে দেদার গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতারণা করে মাংস বিক্রি করছে বিক্রেতা মো. সবুজ মিয়া। এভাবে প্রতিনিয়ত সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই অসাধু মাংস ব্যবসায়ী।

এ দিকে মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাংস ব্যবসায়ী অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভেজাল দেয়ার প্রবণতাও। ওজনে কারচুপি, অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জবাই, বাসি মাংস বিক্রিসহ নানা বিধ অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। আবার প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া মূল্য মানছে না ওই মাংস বিক্রেতা। এছাড়া বাজারের দাম নির্ধারণে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই বললেই চলে।

জানা যায়, ক্রেতাসাধারণকে মাপে কম দিয়েই ক্ষান্ত থাকছে না এই মাংস ব্যবসায়ী। নানাভাবে প্রতারণার অভিযোগ উঠছে ভালুকা বাজারে মাংস বিক্রেতা মো. সবুজ মিয়ার বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, ভালুকা পৌরসভার বাজারে প্রশাসনের মনিটরিং আর নজরদারির মধ্য দিয়েও মাংস বিক্রেতা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। মূল্য তালিকা না থাকায় এখন মাংস বিক্রেতা সিন্ডিকেট করে গরুর মাংস বিক্রি করছে।

এ দিকে গুরুত্বপূর্ণ ভালুকা পৌরসভার বাজারে নেই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রশাসনের কোনো নজর না থাকায় মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া ক্রেতাদের জিম্মি করে ইচ্ছেমতো দাম আদায় করে নিচ্ছে ওই মাংস ব্যবসায়ী। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭শ টাকা থেকে ৮শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। ওই ব্যবসায়ীর দোকানের ক্রেতাদের অভিযোগ, গরুর মাংসের সঙ্গে গর্ভবতী গাভীর মাংস মিশিয়ে ক্রেতাদের ঠকানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে ওজনে কম দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, ফ্রিজে রাখা কয়েকদিনের বাসি মাংস মিশিয়ে বিক্রি করারও অভিযোগ রয়েছে। আর কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষরবিহীন মাংস বিক্রি যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে।

সূত্র মতে, নির্ধারিত স্থানে (পশু জবাই) পশু চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে পশু জবাই করে ছাড়পত্র গ্রহণ করে মাংস বিক্রির বিধান রয়েছে। কিন্তু এর ধারে কাছেও নেই এখানকার মাংস ব্যবসায়ী। তার ইচ্ছেমতো রাতের আঁধারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করে মাংস বাজারে তুলছে। গর্ভবতী ও রোগাক্রান্ত পশু জবাই করা নিষিদ্ধ রয়েছে। কিন্তু স্থানীয় এক মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে রোগাক্রান্ত পশুর মাংসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে নানাবিধ রোগবালাই বাসা বাঁধছে।

সাদি নামে এক ক্রেতা গত ৭ ফেব্রুয়ারি সকালে ভালুকা বাজারে গরুর মাংস কিনতে যান। প্রতিটি ব্যবসায়ী মাংসের প্রতি কেজি ৭শ টাকা দাবি করেন। দুই দোকান ঘুরে একটি থেকে তিন কেজি মাংস কেনেন। মাংস মাপার ডিজিটাল পাল্লায় মাংসের ওজন দেখায় তিন কেজি। মাংস মাপার পর মাংসের চর্বি ও কলিজা দেওয়ায় তার সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে বাজার থেকে বের হয়ে একটি দোকানে মাংস মাপেন। সন্দেহ-ই সত্য প্রমাণিত হলো। তিন কেজি মাংসে প্রায় ৪২২ গ্রাম কম।

এরপর ওই মাংসের দোকানে এসে তিনি বলেন, ভাই আমি তো আপনাকে বিশ্বাস করে যে দাম চেয়েছেন তা-ই দিয়েছি। ওজনে কম দিলেন কেন? উত্তরে দোকানি দোকানের সামনে থেকে আরেকজনকে বলে পাল্লার উপরের বাটি সরিয়ে ফেল।

কীভাবে মাংস ওজন কম দেয়া হয়, তা সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতা সেজে একটি মাংসের দোকানের সামনে অবস্থান করা হয়। সেখানে দেখা যায় ডিজিটাল পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়েই মাংস বিক্রি করছেন বিক্রেতা। ওই মাংস ব্যবসায়ীর কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, ওজনে কম দিলেন কেন? উত্তরে বলেন- ইচ্ছা করে দেইনি, ভুলে কম হয় গেছে। ভুল তো মানুষেরই হয়! আপনার ডিজিটাল পাল্লার মাপে ওজন কম দেন কেন? তিনি উত্তর না দিয়ে চলে যায়।

মাংস ব্যবসায়ী সবুজ মিয়ার এভাবে প্রতিনিয়ত ক্রেতাদের ওজনে কম দেন বলে আশপাশের একাধিক কাঁচা বাজার ও মুদির দোকানিরা জানান। ডিজিটাল পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়েই মাংসের ওজন দেখানো হয় ক্রেতাদের।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন বলেন, ভালুকা পৌরসভার বাজারে সবুজ মিয়ার মাংসের দোকানে মাংস ওজনে কম দেয়া, এটা নতুন কিছু নয়। প্রতিদিনই এমন ঘটনা ঘটেছে। মাংস দোকানি কেউ পাল্লায় কারসাজি করে। কেউ আড়ালে পাল্লায় অন্যকিছু রেখে দেয়। এভাবে প্রতিনিয়ত সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই অসাধু মাংস ব্যবসায়ী।

এ সময় সেখানে উপস্থিত নিউজ লাইট ৭১ সঙ্গে সাদির কথা হয়। তিনি বলেন, ভালুকা পৌরসভার বাজারে সবুজ নামে এক মাংসের দোকান থেকে তিন কেজি মাংস কেনেন। মাংস মাপার ডিজিটাল পাল্লায় মাংসের ওজন দেখায় তিন কেজি। মাংস মাপার পর মাংসের চর্বি ও কলিজা দেওয়ায় তার সন্দেহ হয়। পরে বাজারের বাইরে ডিজিটাল পাল্লায় ওজন দিলে দুই কেজি ৫৭৮ গ্রাম ওজন হয়। এরা ওজনে মাংস কম দেয়। এদের সঙ্গে তো আর মারামারি করতে পারি না।

মাংস ওজনে কম দেওয়া বিষয়ে জানতে চাইলে ভালুকা বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. সবুজ মিয়া। তিনি স্বীকার করে বলেন, ভুল তো মানুষেরই হয়, ডিজিটাল পাল্লার সমস্যা বা পাল্লার উপর মাংসের বাটির ওজন বাদ না দিয়ে মাংসের ওজন দেখাতেই ভুল হতে পারে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভালুকা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোখলেছুর রহমান নিউজ লাইট ৭১ কাছে বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক, আমরা বারবার নিষেধ করার পরও গরুর মাংস কম দিচ্ছে বলে এ রকম অভিযোগ এসেছে অনেক।

নিউজ লাইট ৭১