ঢাকা ০৩:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মানুষের সেবা করাই পুলিশের ধর্ম

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০২:৫০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল ২০২২
  • / 33

হবিগঞ্জে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মানবিকতায় এক অজ্ঞাত নারী ও শিশুকে ফিরে পেলেন তার পরিবার। 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ এপ্রিল সকালে আনুমানিক দুপুর ১২দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পাশে মাধবপুর উপজেলার আন্দিউড়া ইউনিয়নের অফিসে পুর্ব পাশে একটি পরিত্যাক্ত ঘরে আড়াই বছরের শিশু সহ এক নারী অজ্ঞান অবস্থায় পরে আছে।

এলাকাবাসীর এমন খবরে পুলিশ ওই স্থানে গিয়ে মেম্বার ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় অচেতন নারীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে। অজ্ঞাত ওই নারীর সঙ্গে থাকা ছেলে শিশুকে স্থানীয় ইউপি সদস্য সহযোগিতা স্থানীয় এক নারীর কাছে রাখা হয়।

মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থা ৭ দিনে অজ্ঞাত নারীর জ্ঞান না ফেরায় গত ১৬ এপ্রিল রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই নারী বি-বাড়িয়া জেলার নাছিরনগর উপজেলার নুরুল আমিনের স্ত্রী তাসলিমা বেগম।

মাধবপুর থানা ফেসবুক আইডি থেকে অজ্ঞাত নারীর ছবি সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করলে অজ্ঞাত নারীর পরিবার দেখতে পেয়ে মাধবপুর থানায় যোগাযোগ করেন।

অজ্ঞাত নারীর স্বামী নুরুল আমিন বলেন, থানার ওসি মহোদয়ের মানবতার কারণে আমার স্ত্রী ও সন্তানকে খুঁজে পেয়েছি। স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি।

মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, মানুষের সেবা করাই পুলিশের ধর্ম। ওই অজ্ঞাত নারী ও উনার সন্তানকে আমাদের মাধ্যমে তার পরিবার ফিরে পেরেছেন। এতে আমি অনেক আনন্দিত।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

মানুষের সেবা করাই পুলিশের ধর্ম

আপডেট টাইম : ০২:৫০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল ২০২২

হবিগঞ্জে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মানবিকতায় এক অজ্ঞাত নারী ও শিশুকে ফিরে পেলেন তার পরিবার। 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ এপ্রিল সকালে আনুমানিক দুপুর ১২দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পাশে মাধবপুর উপজেলার আন্দিউড়া ইউনিয়নের অফিসে পুর্ব পাশে একটি পরিত্যাক্ত ঘরে আড়াই বছরের শিশু সহ এক নারী অজ্ঞান অবস্থায় পরে আছে।

এলাকাবাসীর এমন খবরে পুলিশ ওই স্থানে গিয়ে মেম্বার ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় অচেতন নারীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে। অজ্ঞাত ওই নারীর সঙ্গে থাকা ছেলে শিশুকে স্থানীয় ইউপি সদস্য সহযোগিতা স্থানীয় এক নারীর কাছে রাখা হয়।

মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থা ৭ দিনে অজ্ঞাত নারীর জ্ঞান না ফেরায় গত ১৬ এপ্রিল রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই নারী বি-বাড়িয়া জেলার নাছিরনগর উপজেলার নুরুল আমিনের স্ত্রী তাসলিমা বেগম।

মাধবপুর থানা ফেসবুক আইডি থেকে অজ্ঞাত নারীর ছবি সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করলে অজ্ঞাত নারীর পরিবার দেখতে পেয়ে মাধবপুর থানায় যোগাযোগ করেন।

অজ্ঞাত নারীর স্বামী নুরুল আমিন বলেন, থানার ওসি মহোদয়ের মানবতার কারণে আমার স্ত্রী ও সন্তানকে খুঁজে পেয়েছি। স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি।

মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, মানুষের সেবা করাই পুলিশের ধর্ম। ওই অজ্ঞাত নারী ও উনার সন্তানকে আমাদের মাধ্যমে তার পরিবার ফিরে পেরেছেন। এতে আমি অনেক আনন্দিত।

নিউজ লাইট ৭১