ঢাকা ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মশক নিধন কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৬:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
  • / 108

মশক নিধন কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বুধবার সকালে মোহাম্মদপুরের সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে মশক নিধনে করপোরেশনের ক্রাশ প্রোগ্রাম পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

আতিকুল ইসলাম বলেন, এই মুহূর্তে মশক কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ। তারা ঠিকমত কাজ করছে কি করছে না এটা মনিটরিং করার জন্য বায়োমেট্রিক ও ট্র্যাকিং পদ্ধতি চালু করা হবে। এটা করতে পারলে মশা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি বলেন, মশা বাড়ছে, মশা আছে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি। ডিএনসিসির প্রতিটি অঞ্চলে ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে দেখতে চাই এই পদ্ধতিতে কি ফলাফল আসে। তারপর সব ঠিক করা হবে।

মেয়ার বলেন, সনাতনি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে কিভাবে মনিটরিং করা যাবে সেটা ওপর জোর দিচ্ছি। এটা যদি করা যায় তাহলে মশা অনেকাংশ কমবে। মশা যত তাড়াতাড়ি নিধন করতে পারব মানুষের বকাবকি থেকে ততো তাড়াতাড়ি রক্ষা পাবো।

এরপর মেয়র আতিকুল ইসলাম টিক্কাপাড়া ও মোহাম্মদিয়া হাউজিং প্রধান সড়ক হয়ে রামচন্দ্রপুর খাল এলাকা পরিদর্শন করেন। প্রতিটি জায়গায় নিজে উপস্থিত থেকে মশককর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে ফগিং ও লার্ভিসাইডিং করান মেয়র।

এসময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহা. আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান, ৩০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কাসেম, ২৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সলিমউল্লাহ (সলু), ৩১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ৩৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

মশক নিধন কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ

আপডেট টাইম : ০৭:০৬:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

মশক নিধন কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বুধবার সকালে মোহাম্মদপুরের সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে মশক নিধনে করপোরেশনের ক্রাশ প্রোগ্রাম পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

আতিকুল ইসলাম বলেন, এই মুহূর্তে মশক কর্মীদের মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ। তারা ঠিকমত কাজ করছে কি করছে না এটা মনিটরিং করার জন্য বায়োমেট্রিক ও ট্র্যাকিং পদ্ধতি চালু করা হবে। এটা করতে পারলে মশা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি বলেন, মশা বাড়ছে, মশা আছে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি। ডিএনসিসির প্রতিটি অঞ্চলে ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে দেখতে চাই এই পদ্ধতিতে কি ফলাফল আসে। তারপর সব ঠিক করা হবে।

মেয়ার বলেন, সনাতনি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে কিভাবে মনিটরিং করা যাবে সেটা ওপর জোর দিচ্ছি। এটা যদি করা যায় তাহলে মশা অনেকাংশ কমবে। মশা যত তাড়াতাড়ি নিধন করতে পারব মানুষের বকাবকি থেকে ততো তাড়াতাড়ি রক্ষা পাবো।

এরপর মেয়র আতিকুল ইসলাম টিক্কাপাড়া ও মোহাম্মদিয়া হাউজিং প্রধান সড়ক হয়ে রামচন্দ্রপুর খাল এলাকা পরিদর্শন করেন। প্রতিটি জায়গায় নিজে উপস্থিত থেকে মশককর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে ফগিং ও লার্ভিসাইডিং করান মেয়র।

এসময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহা. আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান, ৩০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কাসেম, ২৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সলিমউল্লাহ (সলু), ৩১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ৩৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ লাইট ৭১