ঢাকা ০২:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র মামলায় আলাদা দুটি চার্জশিট

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:১৯:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / 84

পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) রাজধানীর মেরুল বাড্ডার গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র মামলায় আলাদা দুটি চার্জশিট দিয়েছে। ঢাকা মহানগর হাকিম ২৬ জানুয়ারি, মঙ্গলবার আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক এ চার্জশিট দাখিল করেন। বাড্ডা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তার দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাজহারুল ইসলাম আদালতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত বছরের ২০ নভেম্বর দিনগত রাতে মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ ও প্রায় ৯ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। তার বাসা থেকে আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ এক কোটি ৯ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।

র‌্যাব সূত্রে জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়ায় একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন মনির। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি ক্রোকারিজের ব্যবসা শুরু করেন। এরপর লাগেজ ব্যবসা অর্থাৎ ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মালামাল আনতেন মনির। একপর্যায়ে তিনি স্বর্ণ চোরাকারবারিতে জড়িয়ে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ অবৈধপথে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আনেন। সে কারণেই তার নাম হয়ে যায় ‘গোল্ডেন মনির’।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র মামলায় আলাদা দুটি চার্জশিট

আপডেট টাইম : ০৬:১৯:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১

পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) রাজধানীর মেরুল বাড্ডার গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র মামলায় আলাদা দুটি চার্জশিট দিয়েছে। ঢাকা মহানগর হাকিম ২৬ জানুয়ারি, মঙ্গলবার আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক এ চার্জশিট দাখিল করেন। বাড্ডা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তার দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাজহারুল ইসলাম আদালতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত বছরের ২০ নভেম্বর দিনগত রাতে মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ ও প্রায় ৯ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। তার বাসা থেকে আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ এক কোটি ৯ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।

র‌্যাব সূত্রে জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়ায় একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন মনির। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি ক্রোকারিজের ব্যবসা শুরু করেন। এরপর লাগেজ ব্যবসা অর্থাৎ ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মালামাল আনতেন মনির। একপর্যায়ে তিনি স্বর্ণ চোরাকারবারিতে জড়িয়ে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ অবৈধপথে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আনেন। সে কারণেই তার নাম হয়ে যায় ‘গোল্ডেন মনির’।

নিউজ লাইট ৭১