ঢাকা ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ষণচেষ্টার মামলার প্রধান আসামি বাসচালক শহীদ মিয়া গ্রেপ্তার

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জানুয়ারী ২০২১
  • / 87

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলার প্রধান আসামি বাসচালক শহীদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ শনিবার সকালে দিরাই থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বাসচালক শহীদকে গ্রেপ্তার করেছে।  তবে কখন তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সে বিষয়ে সিআইডি কিছু জানায়নি বলে তিনি জানান।  

গ্রেপ্তারকৃত শহীদ সিলেটের জালালাবাদের মোল্লারগাঁওয়ের তৌফিক আহমেদ ওরফে মইন্নার পুত্র। 

গত ২৬ ডিসেম্বর সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি আত্মীয়ের বাসা থেকে বাসযোগে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন ওই কলেজছাত্রী। সন্ধ্যায় বাসটি দিরাই পৌরসভার সুজানগর গ্রামের পাশে এলে ওই তরুণী ছাড়া গাড়িতে আর কোনো যাত্রী না থাকায় বাসচালক ও হেলপার মিলে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। মেয়েটি প্রাণভয়ে বাস থেকে লাফ দিয়ে সড়কে পড়ে যান। গ্রামবাসী আহতাবস্থায় দিরাই হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

এ ঘটনায় ওইদিনই বাসচালক, হেলপারসহ তিনজনকে আসামি করে মামলা করেন তরুণীর বাবা।

২৮ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ সৈয়দের গাঁও ইউনিয়নের বুরাইয়া গ্রাম থেকে বাসচালকের সহকারী আবদুর রশিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।  পরদিন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাগীব নুরের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

ধর্ষণচেষ্টার মামলার প্রধান আসামি বাসচালক শহীদ মিয়া গ্রেপ্তার

আপডেট টাইম : ০৭:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জানুয়ারী ২০২১

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলার প্রধান আসামি বাসচালক শহীদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ শনিবার সকালে দিরাই থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বাসচালক শহীদকে গ্রেপ্তার করেছে।  তবে কখন তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সে বিষয়ে সিআইডি কিছু জানায়নি বলে তিনি জানান।  

গ্রেপ্তারকৃত শহীদ সিলেটের জালালাবাদের মোল্লারগাঁওয়ের তৌফিক আহমেদ ওরফে মইন্নার পুত্র। 

গত ২৬ ডিসেম্বর সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি আত্মীয়ের বাসা থেকে বাসযোগে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন ওই কলেজছাত্রী। সন্ধ্যায় বাসটি দিরাই পৌরসভার সুজানগর গ্রামের পাশে এলে ওই তরুণী ছাড়া গাড়িতে আর কোনো যাত্রী না থাকায় বাসচালক ও হেলপার মিলে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। মেয়েটি প্রাণভয়ে বাস থেকে লাফ দিয়ে সড়কে পড়ে যান। গ্রামবাসী আহতাবস্থায় দিরাই হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

এ ঘটনায় ওইদিনই বাসচালক, হেলপারসহ তিনজনকে আসামি করে মামলা করেন তরুণীর বাবা।

২৮ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ সৈয়দের গাঁও ইউনিয়নের বুরাইয়া গ্রাম থেকে বাসচালকের সহকারী আবদুর রশিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।  পরদিন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাগীব নুরের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

নিউজ লাইট ৭১