ঢাকা ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেরপুরে প্রতিবন্ধী গৃহকর্মী ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা, মামলা

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:১১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০
  • / 87

৭১: শেরপুর সদর উপজেলার জঙ্গলদী দক্ষিণ পাড়ায় এক প্রতিবন্ধী কাজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে গৃহকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে শেরপুর সদর থানায়। থানা পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে গৃহ কর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেরপুর সদর উপজেলার জঙ্গলদী দক্ষিণ পাড়ায় মফিজুল ইসলাম (৩২) নামের এক গৃহকর্তা একই গ্রামের এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে কাজের মেয়ে হিসেবে রাখে। কিন্তু নানা প্রলোভন দেখিয়ে ওই গৃহকর্তা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে বিভিন্ন সময় ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে মেয়েটি ৩মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।

বিষয়টি জানা জানি হলে মফিজুলের পিতা আলাল উদ্দিন ও ভাই আশরাফুল ইসলাম ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য অসহায় মেয়েটির প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। খবর পেয়ে সদর থানার পুলিশ ওই ধর্ষিত মেয়েটিকে ১০ অক্টোবর তার বাড়ি থেকে উদ্ধার করে থানায় আনেন এবং ডাক্তারি পরীক্ষাশেষে ধর্ষণ ও আলামত বিনষ্টের চেষ্টার অভিযোগে গৃহকর্তা মফিজুল ইসলাম, তার পিতা আলাল উদ্দিন ও ভাই আশরাফুল ইসলামসহ ৩জনের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করা হয়। পুলিশ এ ঘটনায় গতকালই বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গৃহকর্তা মফিজুলকে গ্রেপ্তার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেরপুর সদর থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসএই রুবেল।

Tag :

শেয়ার করুন

শেরপুরে প্রতিবন্ধী গৃহকর্মী ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা, মামলা

আপডেট টাইম : ০৬:১১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০

৭১: শেরপুর সদর উপজেলার জঙ্গলদী দক্ষিণ পাড়ায় এক প্রতিবন্ধী কাজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে গৃহকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে শেরপুর সদর থানায়। থানা পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে গৃহ কর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেরপুর সদর উপজেলার জঙ্গলদী দক্ষিণ পাড়ায় মফিজুল ইসলাম (৩২) নামের এক গৃহকর্তা একই গ্রামের এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে কাজের মেয়ে হিসেবে রাখে। কিন্তু নানা প্রলোভন দেখিয়ে ওই গৃহকর্তা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে বিভিন্ন সময় ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে মেয়েটি ৩মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।

বিষয়টি জানা জানি হলে মফিজুলের পিতা আলাল উদ্দিন ও ভাই আশরাফুল ইসলাম ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য অসহায় মেয়েটির প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। খবর পেয়ে সদর থানার পুলিশ ওই ধর্ষিত মেয়েটিকে ১০ অক্টোবর তার বাড়ি থেকে উদ্ধার করে থানায় আনেন এবং ডাক্তারি পরীক্ষাশেষে ধর্ষণ ও আলামত বিনষ্টের চেষ্টার অভিযোগে গৃহকর্তা মফিজুল ইসলাম, তার পিতা আলাল উদ্দিন ও ভাই আশরাফুল ইসলামসহ ৩জনের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করা হয়। পুলিশ এ ঘটনায় গতকালই বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গৃহকর্তা মফিজুলকে গ্রেপ্তার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেরপুর সদর থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসএই রুবেল।