ঢাকা ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ষণকারীদের নিয়ে মুখ খুললেন কাদের

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০২০
  • / 81

৭১: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অপরাধী ও ধর্ষণকারী যতো বড় নেতাই হোক না কেন তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে।

মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলির সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

কাদের বলেন, অপরাধ ও ধর্ষণকাণ্ডে যেই জড়িত থাকুক না কেন কোনো অপরাধীকে সরকার কখনো নূন্যতম ছাড় দেয়নি। আর কখনো ছাড় দেবে না।

তিনি বলেন, ধর্ষণকে রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে ভিন্ন খাতো প্রবাহিত করলে বিচার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। ধর্ষণ এক ধরনের সন্ত্রাস। এদের কাউকে ছাড়া দেয়া হবে না।

কাদের বলেন, ধর্ষণ একটা সামাজিক ব্যাধি, এটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। যারা ধর্ষণ করে তাদের কোনো পরিচয় নেই। কোন দুর্বৃত্তের দলীয় পরিচয় নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সরকার স্ব-প্রণোদিত হয়ে সব অপরাধের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে। কারো প্রতি পক্ষপাত দেখায়নি। অধরাধী যতো বড় নেতাই হোক তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে।

তিনি আরো বলেন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সামাজিকভাবে চিহ্নিত সন্ত্রাসী যেন দলে স্থান না পায় সেদিকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

এসময় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের কোনো কমিটিতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী মনোভাব ও অনুপ্রবেশকারীদের রাখা হবে না বলেও জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় উপস্থিত ছিলেন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুরসহ প্রমুখ।

Tag :

শেয়ার করুন

ধর্ষণকারীদের নিয়ে মুখ খুললেন কাদের

আপডেট টাইম : ০৬:০৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০২০

৭১: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অপরাধী ও ধর্ষণকারী যতো বড় নেতাই হোক না কেন তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে।

মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলির সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

কাদের বলেন, অপরাধ ও ধর্ষণকাণ্ডে যেই জড়িত থাকুক না কেন কোনো অপরাধীকে সরকার কখনো নূন্যতম ছাড় দেয়নি। আর কখনো ছাড় দেবে না।

তিনি বলেন, ধর্ষণকে রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে ভিন্ন খাতো প্রবাহিত করলে বিচার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। ধর্ষণ এক ধরনের সন্ত্রাস। এদের কাউকে ছাড়া দেয়া হবে না।

কাদের বলেন, ধর্ষণ একটা সামাজিক ব্যাধি, এটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। যারা ধর্ষণ করে তাদের কোনো পরিচয় নেই। কোন দুর্বৃত্তের দলীয় পরিচয় নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সরকার স্ব-প্রণোদিত হয়ে সব অপরাধের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে। কারো প্রতি পক্ষপাত দেখায়নি। অধরাধী যতো বড় নেতাই হোক তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে।

তিনি আরো বলেন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সামাজিকভাবে চিহ্নিত সন্ত্রাসী যেন দলে স্থান না পায় সেদিকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

এসময় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের কোনো কমিটিতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী মনোভাব ও অনুপ্রবেশকারীদের রাখা হবে না বলেও জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় উপস্থিত ছিলেন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুরসহ প্রমুখ।