ঢাকা ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শীতকালে বিয়ের নানান সুবিধা

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ১০:১৭:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২০
  • / 126

নিউজ লাইট ৭১: ১. পরিশ্রমে সুবিধা: বিয়ের আয়োজন করতে পাত্র-পাত্রীর আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিনে একটু পরিশ্রম করলেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।

২. সাজগোজে স্বস্তি দেয়: দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে শীতের সময় ছাড়া দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় পাত্রীর বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে মন মতো।

৩. ডেকোরেশন: শীতকালে ডালিম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠান প্রাকৃতিক ফুলে সাজানো যায়।

৪. ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত শীতের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। তাই এসময় ফলের কোন ঝামেলা নেই।

৫. বিদ্যুৎ বিল: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভি তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল এক্কেবারেই কম হয়। এছাড়া এসির ঝামেলাও নেই।

৬. মশারি টানানোর ঝামেলা নেই: বিয়ের আয়োজনে সাধারণ বাড়িতে বহু মানুষের উপস্থিতি থাকে। কিন্তু একটি পরিবারে অতিরিক্ত মশারি তেমন থাকে না। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে সুবিধা, বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না।

৭. হানিমুনে সুবিধা: বিয়ের পর খুব বেড়ানো যায়। রোদের তাপ নেই, ক্লান্তি নেই। বরের হাত ধরে নতুনের স্বাদটা ভালোই উপভোগ করা যায় শীতে। একেবারে ষোলোকলা পূর্ণ এক হানিমুন!

Tag :

শেয়ার করুন

শীতকালে বিয়ের নানান সুবিধা

আপডেট টাইম : ১০:১৭:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২০

নিউজ লাইট ৭১: ১. পরিশ্রমে সুবিধা: বিয়ের আয়োজন করতে পাত্র-পাত্রীর আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিনে একটু পরিশ্রম করলেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।

২. সাজগোজে স্বস্তি দেয়: দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে শীতের সময় ছাড়া দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় পাত্রীর বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে মন মতো।

৩. ডেকোরেশন: শীতকালে ডালিম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠান প্রাকৃতিক ফুলে সাজানো যায়।

৪. ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত শীতের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। তাই এসময় ফলের কোন ঝামেলা নেই।

৫. বিদ্যুৎ বিল: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভি তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল এক্কেবারেই কম হয়। এছাড়া এসির ঝামেলাও নেই।

৬. মশারি টানানোর ঝামেলা নেই: বিয়ের আয়োজনে সাধারণ বাড়িতে বহু মানুষের উপস্থিতি থাকে। কিন্তু একটি পরিবারে অতিরিক্ত মশারি তেমন থাকে না। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে সুবিধা, বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না।

৭. হানিমুনে সুবিধা: বিয়ের পর খুব বেড়ানো যায়। রোদের তাপ নেই, ক্লান্তি নেই। বরের হাত ধরে নতুনের স্বাদটা ভালোই উপভোগ করা যায় শীতে। একেবারে ষোলোকলা পূর্ণ এক হানিমুন!