ঢাকা ০৯:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নৌকাই পারে দেশকে এগিয়ে নিতে: প্রধানমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪৫:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
  • / 23

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন। নৌকায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা এসেছে। উন্নয়ন হচ্ছে। পুরো ঢাকাজুড়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে করবো। যেখানে রেলের জন্য থেমে থাকতে হয় সেখানে উড়াল সড়ক করে দিবো। নৌকাই একটা মার্কা উন্নয়ন দিয়েছে, পানির সমস্যা সমাধান করেছে। ওরা যেন দেশকে ধ্বংস করতে না পারে। দেশকে এগিয়ে নিতে একমাত্র নৌকা মার্কাই পারে।

শনিবার বিকালে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকার কাওলা মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জানি না বিএনপি নির্বাচনে আসবে কিনা? কারণ তাদের নেতা কে? তারা নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করবে। দেশবাসীকে সজাগ থাকতে হবে। উন্নয়ন করতে চাইলে নৌকায় ভোট দিন। কেউ কি বিএনপির কথায় নাচবে? তাদের কথায় চলবে? তারা তো উন্নয়ন করে না। তারা ধ্বংস করে।

বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, তারা দেশের উন্নতি সহ্য করে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে জিয়া বা খালেদা জিয়ার কোনো অবদান নেই। বরং তারা ভোট চুরি করে ক্ষমতা দখল করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে যে দেশের উন্নতি হয়, এটা আজ আমরা প্রমাণ করেছি। গত ২৯ বছরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা দেশের মানুষের জন্য কী করেছে? কিছুই করেনি। যা করেছে আওয়ামী লীগই করেছে।

রিজার্ভ গেল কোথায়? অনেকের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের সেবায় রিজার্ভের টাকা খরচ করেছি। ভ্যাকসিন কিনছি। খাদ্য মন্দায় খাদ্য কিনেছি, এখনো কিনছি। আমাদের সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ দারিদ্রের হার ১৮ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। করোনায় ধনি দেশ টাকা দিয়ে ভ্যাকসিন দিয়েছে, আমরা দিয়েছি বিনামূল্যে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে যখন যেটা প্রয়োজন হয়েছে, করেছি।

তিনি বলেন, বিএনপির আমলে দেশ ছিল পিছিয়ে। আওয়ামী লীগের আমলে এগিয়ে গেছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। খালেদা জিয়া আমলে ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট ছিল। আর আমরা এবার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশের আদর্শ ও চেতনায় বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সেটা ধারণ করে এবং জনগণের সেবা করে যাচ্ছে। আপনাদের এলাকাকে সিটি করপোরেশনের আওতায় এনেছি। কাজ করে যাচ্ছি। আজকে দেশের মানুষ ভূমি ও গৃহ পাচ্ছে। আমরা বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর দেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। বস্তিবাসীদেরও ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট দিচ্ছি। তারা সুন্দরভাবে বাঁচবে। খালি বড়লোকরা ফ্ল্যাটে থাকবে, গরিবরা থাকবে না, এটা হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তার (খালেদা জিয়া) বিদেশে চিকিৎসার দাবি নিয়ে অনশন করে। তারা কয়টা থেকে অনশন শুরু করেছে? বাসা থেকে কী দিয়ে নাস্তা করে এসেছে, কী দিয়ে দুপুরে গিয়ে খাবে? কয় ঘণ্টার অনশন? নাটক করার-তো একটা সীমা থাকে। বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, খালেদা জিয়া এতই অসুস্থ, তিনি নাকি মারা যাবেন! হ্যাঁ বয়স হয়েছে, আবার অসুস্থও বটে। কিন্তু এত অসুস্থ হলে তার ছেলে তাকে দেখতে আসে না কেন? এটা কেমন ছেলে?

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার ছেলে কোকো মারা গেলে আমি সমবেদনা জানাতে যাই। কিন্তু তারা বাসার গেট তালা দিয়ে বন্ধ করে দেয়, আমাকে ঢুকতে দেয়নি। বঙ্গবন্ধু ও আমার মা সহায়তা না করলে আজ খালেদা জিয়া নিজেকে ‘বেগম জি’ হিসেবে পরিচয় দিতে পারতো না। তখন কোথায় থাকতো খালেদা জিয়া।

জিয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা আর স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় বসানোর কাজ করেছে। জিয়া ও এরশাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছে আদালত। ওই অবৈধ দখলদারদের দোসর বিএনপি-জামায়াত আজ বাংলোদেশে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা বাংলাদেশের উন্নতি সহ্য করে না।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে আন্দোলনের মাধ্যমে মাত্র দেড় মাসে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। জনগণের আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি। নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার করেছি। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এ দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছে।

বহু সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে চক্রান্ত-যড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এটাই তাদের কাজ। মানুষের ও দেশের উন্নয়ন তারা দেখতে পারেনা। ক্ষমতায় থেকে জনগণের সম্পদ লুট করেছে, মানুষ হত্যা করেছে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ইস্যুতে অনশনের নামে বিএনপি নাটক করছে বলেও জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিলেও ক্ষমতায় যেতে পারিনি। সে নির্বাচনে খালেদা জিয়া গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় গিয়েছিল। আমাকেও এই প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। তখন আমি বলেছিলাম-আমি শেখ মুজিবের মেয়ে। ক্ষমতার লোভ করি না, জনগণের স্বপ্ন বেচি না।

মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান জনসভায় সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান। কেন্দ্রীয় নেতারা এতে বক্তৃতা করেন।

এর আগে দুপুর থেকেই জনসভায় নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন কাওলা মাঠে। আগতদের অধিকাংশ বাহারি রঙ্গের টিশার্ট, টুপি পরে আসেন। ব্যানার-ফেস্টুনে ছিল নির্বাচনী আমেজ। বিকেলের দিকে পুরো মাঠ ভরে বিমানবন্দর সড়কেও জনসভায় আসা মানুষের ভিড় দেখা যায়। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের উদ্বোধনের দিন এ সমাবেশ করার কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারিখ পরিবর্তন করা হয়।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

নৌকাই পারে দেশকে এগিয়ে নিতে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:৪৫:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন। নৌকায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা এসেছে। উন্নয়ন হচ্ছে। পুরো ঢাকাজুড়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে করবো। যেখানে রেলের জন্য থেমে থাকতে হয় সেখানে উড়াল সড়ক করে দিবো। নৌকাই একটা মার্কা উন্নয়ন দিয়েছে, পানির সমস্যা সমাধান করেছে। ওরা যেন দেশকে ধ্বংস করতে না পারে। দেশকে এগিয়ে নিতে একমাত্র নৌকা মার্কাই পারে।

শনিবার বিকালে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকার কাওলা মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জানি না বিএনপি নির্বাচনে আসবে কিনা? কারণ তাদের নেতা কে? তারা নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করবে। দেশবাসীকে সজাগ থাকতে হবে। উন্নয়ন করতে চাইলে নৌকায় ভোট দিন। কেউ কি বিএনপির কথায় নাচবে? তাদের কথায় চলবে? তারা তো উন্নয়ন করে না। তারা ধ্বংস করে।

বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, তারা দেশের উন্নতি সহ্য করে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে জিয়া বা খালেদা জিয়ার কোনো অবদান নেই। বরং তারা ভোট চুরি করে ক্ষমতা দখল করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে যে দেশের উন্নতি হয়, এটা আজ আমরা প্রমাণ করেছি। গত ২৯ বছরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা দেশের মানুষের জন্য কী করেছে? কিছুই করেনি। যা করেছে আওয়ামী লীগই করেছে।

রিজার্ভ গেল কোথায়? অনেকের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের সেবায় রিজার্ভের টাকা খরচ করেছি। ভ্যাকসিন কিনছি। খাদ্য মন্দায় খাদ্য কিনেছি, এখনো কিনছি। আমাদের সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ দারিদ্রের হার ১৮ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। করোনায় ধনি দেশ টাকা দিয়ে ভ্যাকসিন দিয়েছে, আমরা দিয়েছি বিনামূল্যে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে যখন যেটা প্রয়োজন হয়েছে, করেছি।

তিনি বলেন, বিএনপির আমলে দেশ ছিল পিছিয়ে। আওয়ামী লীগের আমলে এগিয়ে গেছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। খালেদা জিয়া আমলে ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট ছিল। আর আমরা এবার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশের আদর্শ ও চেতনায় বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সেটা ধারণ করে এবং জনগণের সেবা করে যাচ্ছে। আপনাদের এলাকাকে সিটি করপোরেশনের আওতায় এনেছি। কাজ করে যাচ্ছি। আজকে দেশের মানুষ ভূমি ও গৃহ পাচ্ছে। আমরা বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর দেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। বস্তিবাসীদেরও ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট দিচ্ছি। তারা সুন্দরভাবে বাঁচবে। খালি বড়লোকরা ফ্ল্যাটে থাকবে, গরিবরা থাকবে না, এটা হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তার (খালেদা জিয়া) বিদেশে চিকিৎসার দাবি নিয়ে অনশন করে। তারা কয়টা থেকে অনশন শুরু করেছে? বাসা থেকে কী দিয়ে নাস্তা করে এসেছে, কী দিয়ে দুপুরে গিয়ে খাবে? কয় ঘণ্টার অনশন? নাটক করার-তো একটা সীমা থাকে। বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, খালেদা জিয়া এতই অসুস্থ, তিনি নাকি মারা যাবেন! হ্যাঁ বয়স হয়েছে, আবার অসুস্থও বটে। কিন্তু এত অসুস্থ হলে তার ছেলে তাকে দেখতে আসে না কেন? এটা কেমন ছেলে?

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার ছেলে কোকো মারা গেলে আমি সমবেদনা জানাতে যাই। কিন্তু তারা বাসার গেট তালা দিয়ে বন্ধ করে দেয়, আমাকে ঢুকতে দেয়নি। বঙ্গবন্ধু ও আমার মা সহায়তা না করলে আজ খালেদা জিয়া নিজেকে ‘বেগম জি’ হিসেবে পরিচয় দিতে পারতো না। তখন কোথায় থাকতো খালেদা জিয়া।

জিয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা আর স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় বসানোর কাজ করেছে। জিয়া ও এরশাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছে আদালত। ওই অবৈধ দখলদারদের দোসর বিএনপি-জামায়াত আজ বাংলোদেশে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা বাংলাদেশের উন্নতি সহ্য করে না।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে আন্দোলনের মাধ্যমে মাত্র দেড় মাসে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। জনগণের আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি। নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার করেছি। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এ দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছে।

বহু সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে চক্রান্ত-যড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এটাই তাদের কাজ। মানুষের ও দেশের উন্নয়ন তারা দেখতে পারেনা। ক্ষমতায় থেকে জনগণের সম্পদ লুট করেছে, মানুষ হত্যা করেছে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ইস্যুতে অনশনের নামে বিএনপি নাটক করছে বলেও জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিলেও ক্ষমতায় যেতে পারিনি। সে নির্বাচনে খালেদা জিয়া গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় গিয়েছিল। আমাকেও এই প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। তখন আমি বলেছিলাম-আমি শেখ মুজিবের মেয়ে। ক্ষমতার লোভ করি না, জনগণের স্বপ্ন বেচি না।

মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান জনসভায় সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান। কেন্দ্রীয় নেতারা এতে বক্তৃতা করেন।

এর আগে দুপুর থেকেই জনসভায় নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন কাওলা মাঠে। আগতদের অধিকাংশ বাহারি রঙ্গের টিশার্ট, টুপি পরে আসেন। ব্যানার-ফেস্টুনে ছিল নির্বাচনী আমেজ। বিকেলের দিকে পুরো মাঠ ভরে বিমানবন্দর সড়কেও জনসভায় আসা মানুষের ভিড় দেখা যায়। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের উদ্বোধনের দিন এ সমাবেশ করার কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারিখ পরিবর্তন করা হয়।

নিউজ লাইট ৭১