ঢাকা ০২:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাধবপুরে একসঙ্গে তিন নবজাতকের জন্ম

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৮:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০
  • / 100

৭১: হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলাতে রহিমা বেগম নামের এক নারী অস্ত্রপাচার ছাড়াই একসঙ্গে তিনটি সন্তান জন্মদিয়েছেন। বুধবার (১৯ আগস্ট) সকালে উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে তিনি সন্তানগুলো প্রসব করেন। তিন সন্তানই মেয়ে। রহিমা বেগম উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের শিয়ালউরি গ্রামের আব্দুস সালামের স্ত্রী।

এক সঙ্গে তিন সন্তান জন্মের খবর গ্রামে ছড়িয়ে পরলে নারী-পুরুষ তার বাড়িতে ভিড় করেন। তিন সস্তানের শারীরিক অবস্থা ভালো। মাও সুস্থ্য আছেন বলে জানিয়েছেন মা-মনি প্রজেক্টের প্যারামেডিক্স নাইস খাতুন।

তিনি বলেন, সিজার ছাড়াই তার হাতেই একে একে তিনটি সন্তান প্রসব হয়েছে। পরিবারটি খুবই গরীব। তিন সন্তানের মধ্যে ১ম সন্তানটির ওজন ১কেজি ৫০০ গ্রাম, ২য় সন্তানটির ওজন ১ কেজি ৭০০ গ্রাম ও ৩য় সন্তানটির ওজন ১ কেজি ৩০০ গ্রাম। তাদের শিশু ডাক্তার দেখানো পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা টাকা না থাকার কারনে ডাক্তার না দেখিয়ে বাড়িতে চলে গেছে।

নবজাতক তিনটির বাবা আব্দুস সালাম বলেন, তার ঘরে ৪ বছরের আরেকটি ছেলে সন্তান রয়েছে। মা-মনি প্রজেক্টের প্যারামেডিক্স নাইস খাতুন বলেন- পরিবারটি খুবই গরীব। ঔষধ কিনে খাওয়ার টাকা পর্যন্ত নেই। সরকারিভাবে যতটুকু সম্ভব ঔষুধ দেয়া হয়েছে।

Tag :

শেয়ার করুন

মাধবপুরে একসঙ্গে তিন নবজাতকের জন্ম

আপডেট টাইম : ০৪:১৮:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০

৭১: হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলাতে রহিমা বেগম নামের এক নারী অস্ত্রপাচার ছাড়াই একসঙ্গে তিনটি সন্তান জন্মদিয়েছেন। বুধবার (১৯ আগস্ট) সকালে উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে তিনি সন্তানগুলো প্রসব করেন। তিন সন্তানই মেয়ে। রহিমা বেগম উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের শিয়ালউরি গ্রামের আব্দুস সালামের স্ত্রী।

এক সঙ্গে তিন সন্তান জন্মের খবর গ্রামে ছড়িয়ে পরলে নারী-পুরুষ তার বাড়িতে ভিড় করেন। তিন সস্তানের শারীরিক অবস্থা ভালো। মাও সুস্থ্য আছেন বলে জানিয়েছেন মা-মনি প্রজেক্টের প্যারামেডিক্স নাইস খাতুন।

তিনি বলেন, সিজার ছাড়াই তার হাতেই একে একে তিনটি সন্তান প্রসব হয়েছে। পরিবারটি খুবই গরীব। তিন সন্তানের মধ্যে ১ম সন্তানটির ওজন ১কেজি ৫০০ গ্রাম, ২য় সন্তানটির ওজন ১ কেজি ৭০০ গ্রাম ও ৩য় সন্তানটির ওজন ১ কেজি ৩০০ গ্রাম। তাদের শিশু ডাক্তার দেখানো পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা টাকা না থাকার কারনে ডাক্তার না দেখিয়ে বাড়িতে চলে গেছে।

নবজাতক তিনটির বাবা আব্দুস সালাম বলেন, তার ঘরে ৪ বছরের আরেকটি ছেলে সন্তান রয়েছে। মা-মনি প্রজেক্টের প্যারামেডিক্স নাইস খাতুন বলেন- পরিবারটি খুবই গরীব। ঔষধ কিনে খাওয়ার টাকা পর্যন্ত নেই। সরকারিভাবে যতটুকু সম্ভব ঔষুধ দেয়া হয়েছে।