ঢাকা ০৮:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে চীন

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ১০:১৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০
  • / 114

নিউজ লাইট ৭১: বছরের শুরু থেকেই করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে চীন। এরপর বর্তমান পরিস্থিতে ব্যাপকাহারে চলছে গবেষণার কাজ। এমতাবস্থায় চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আগামী মাসেই (এপ্রিল) ক্লিনিক্যাল এবং জরুরি গবেষণার কাজে ব্যবহারের জন্য কিছু ভ্যাকসিন চলে আসবে।

শুক্রবার দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডেভলপমেন্ট সেন্টারের পরিচালক ঝেং ঝংওয়েই বলেছেন, ভ্যাকসিনের পাঁচটি ধরন নিয়ে গবেষণা চলছে এবং ধীরে ধীরে তা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। তবে, এখোনো এ রোগের বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য জানাতে পারেনি চীন।

ঝেং ঝংওয়েই জানান, তারা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান সময়ের বেশ কিছু সমস্যারও মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদের। আগামী মাসে কিছু ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য আবেদন করা হবে।

এদিকে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিনঝেন প্রদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের তথ্য বিশ্লেষণের পর দেশটির বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, বয়স্কদের মতো শিশুরাও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছে। বিজ্ঞানীদের নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে করোনাবিধ্বস্ত অঞ্চলগুলোতে গড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন। কিন্তু পরিবারের কোনো সদস্য আক্রান্ত হলে তা অন্যদের শরীরে গড়ে প্রায় ১৫ শতাংশ সংক্রমণ ঘটাচ্ছে।

একই গবেষণায় বলা হয়েছে, ১০ বছরের নিচের শিশুদের গড়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৭ দশমিক ৪ শতাংশ।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, সংক্রমণের সঙ্গে বয়সের গুরুত্বপূর্ণ কোনও সম্পর্ক নেই। শেনঝেন প্রদেশে এক হাজার ২৮৬ জন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন রোগীর সংস্পর্শে আসার পর। গত ১৪ জানুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সংক্রমণের ঘটনা ঘটে।

প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৩ হাজার ৩০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরইমধ্যে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ৯৬ হাজার ৭৭৯ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এছাড়া ৫৩ হাজার ৯৭২ জন চিকিৎসা শেষে পুরোপুরি সুস্থ হয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে এই রোগে মৃত্যুর হার ৩.৪ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সর্বশেষ এ তথ্য জানায় বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

বিশ্বজুড়ে ৮৭টি দেশ ও অঞ্চলে প্রাণঘাতী এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। জাপানে নোঙ্গর করা প্রমোদতরী ডায়মন্ড প্রিন্সেসের ৭০৬ যাত্রী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ৬ জন। অপরদিকে জাপানের বিভিন্ন স্থানে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩১ এবং মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।

ফ্রান্সে এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২৮৫ এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। জার্মানিতে এখন পর্যন্ত ২৬২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। স্পেনে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২২৮ এবং মৃত্যু হয়েছে ২ জনের।

যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত ১৫৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১১ জন। অন্যন্য দেশগুলোর মধ্যে সিঙ্গাপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১১২, হংকংয়ে ১০৩ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ২ জন, সুইজারল্যান্ডে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৩ , যুক্তরাজ্যে ৮৭, নরওয়েতে ৫৯, কুয়েতে ৫৬, বাহরাইনে ৫২, সুইডেনে ৫২, অস্ট্রেলিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ এবং মারা গেছে ২, মালয়েশিয়ায় আক্রান্ত ৫০, থাইল্যান্ডে ৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ জন।

এছাড়া তাইওয়ানে ৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ জন, নেদারল্যান্ডসে আক্রান্ত ৩৮, ইরাকে আক্রান্ত ৩৫ এবং ২ জন মারা গেছে, কানাডায় আক্রান্ত ৩৪, অস্ট্রিয়ায় ২৯, ভারতে ২৯, আরব আমিরাতে ২৮, আইসল্যান্ডে ২৬, বেলজিয়ামে ২৩, আলজেরিয়ায় ১৭, সান মেরিনোতে আক্রান্ত ১৬ এবং মারা গেছে ১, ভিয়েতনামে আক্রান্ত ১৬, ডেনমার্কে আক্রান্ত হয়েছে ১৫ জন।

অপরদিকে লেবাননে আক্রান্ত ১৫, ইসরায়েলে ১৫, কাতারে ৮, ওমানে ১৫, ম্যাকাউতে ১০, ক্রোয়েশিয়ায় ১০, ইকুয়েডরে ১০, গ্রিসে ৯, ফিনল্যান্ডে ৭, বেলারুসে ৬, আয়ারল্যান্ডে ৬, মেক্সিকোতে ৬, পর্তুগালে ৬, রোমানিয়ায় ৬, পাকিস্তানে ৫, সেনেগালে ৪, ফিলিপাইনে আক্রান্ত ৩ এবং মৃত্যু ১, আজারবাইজানে আক্রান্ত ৩, ব্রাজিলে ৩, জর্জিয়ায় ৩, নিউজিল্যান্ডে ৩, রাশিয়ায় ৩ এবং চিলিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৩।

ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত ২, মিসরে আক্রান্ত ২, এস্তোনিয়ায় ২, সৌদি আরবে ২, হাঙ্গেরিতে ২, আফগানিস্তানে ১, আন্দোরে ১, আর্মেনিয়ায় ১, কম্বোডিয়ায় ১, ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে ১, জর্ডানে ১, লাটভিয়ায় ১, লিথুনিয়ায় ১, লুক্সেমবার্গে ১, মোনাকোতে ১, মরক্কোতে ১, নেপালে ১, নাইজেরিয়ায় ১, উত্তর মেসিডোনিয়ায় ১, সান মেরিনোতে ১, সৌদি আরবে ১, তিউনিসিয়ায় ১ এবং ইউক্রেনে ১ এবং শ্রীলংকায় ১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।

গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৮৭টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ভাইরাসের বিস্তারের ঘটনায় বৈশ্বিক স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে মহামারির শঙ্কা প্রকাশ করেছে।

Tag :

শেয়ার করুন

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে চীন

আপডেট টাইম : ১০:১৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০

নিউজ লাইট ৭১: বছরের শুরু থেকেই করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে চীন। এরপর বর্তমান পরিস্থিতে ব্যাপকাহারে চলছে গবেষণার কাজ। এমতাবস্থায় চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আগামী মাসেই (এপ্রিল) ক্লিনিক্যাল এবং জরুরি গবেষণার কাজে ব্যবহারের জন্য কিছু ভ্যাকসিন চলে আসবে।

শুক্রবার দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডেভলপমেন্ট সেন্টারের পরিচালক ঝেং ঝংওয়েই বলেছেন, ভ্যাকসিনের পাঁচটি ধরন নিয়ে গবেষণা চলছে এবং ধীরে ধীরে তা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। তবে, এখোনো এ রোগের বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য জানাতে পারেনি চীন।

ঝেং ঝংওয়েই জানান, তারা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান সময়ের বেশ কিছু সমস্যারও মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদের। আগামী মাসে কিছু ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য আবেদন করা হবে।

এদিকে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিনঝেন প্রদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের তথ্য বিশ্লেষণের পর দেশটির বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, বয়স্কদের মতো শিশুরাও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছে। বিজ্ঞানীদের নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে করোনাবিধ্বস্ত অঞ্চলগুলোতে গড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন। কিন্তু পরিবারের কোনো সদস্য আক্রান্ত হলে তা অন্যদের শরীরে গড়ে প্রায় ১৫ শতাংশ সংক্রমণ ঘটাচ্ছে।

একই গবেষণায় বলা হয়েছে, ১০ বছরের নিচের শিশুদের গড়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৭ দশমিক ৪ শতাংশ।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, সংক্রমণের সঙ্গে বয়সের গুরুত্বপূর্ণ কোনও সম্পর্ক নেই। শেনঝেন প্রদেশে এক হাজার ২৮৬ জন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন রোগীর সংস্পর্শে আসার পর। গত ১৪ জানুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সংক্রমণের ঘটনা ঘটে।

প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৩ হাজার ৩০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরইমধ্যে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ৯৬ হাজার ৭৭৯ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এছাড়া ৫৩ হাজার ৯৭২ জন চিকিৎসা শেষে পুরোপুরি সুস্থ হয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে এই রোগে মৃত্যুর হার ৩.৪ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সর্বশেষ এ তথ্য জানায় বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

বিশ্বজুড়ে ৮৭টি দেশ ও অঞ্চলে প্রাণঘাতী এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। জাপানে নোঙ্গর করা প্রমোদতরী ডায়মন্ড প্রিন্সেসের ৭০৬ যাত্রী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ৬ জন। অপরদিকে জাপানের বিভিন্ন স্থানে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩১ এবং মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।

ফ্রান্সে এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২৮৫ এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। জার্মানিতে এখন পর্যন্ত ২৬২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। স্পেনে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২২৮ এবং মৃত্যু হয়েছে ২ জনের।

যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত ১৫৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১১ জন। অন্যন্য দেশগুলোর মধ্যে সিঙ্গাপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১১২, হংকংয়ে ১০৩ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ২ জন, সুইজারল্যান্ডে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৩ , যুক্তরাজ্যে ৮৭, নরওয়েতে ৫৯, কুয়েতে ৫৬, বাহরাইনে ৫২, সুইডেনে ৫২, অস্ট্রেলিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ এবং মারা গেছে ২, মালয়েশিয়ায় আক্রান্ত ৫০, থাইল্যান্ডে ৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ জন।

এছাড়া তাইওয়ানে ৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ জন, নেদারল্যান্ডসে আক্রান্ত ৩৮, ইরাকে আক্রান্ত ৩৫ এবং ২ জন মারা গেছে, কানাডায় আক্রান্ত ৩৪, অস্ট্রিয়ায় ২৯, ভারতে ২৯, আরব আমিরাতে ২৮, আইসল্যান্ডে ২৬, বেলজিয়ামে ২৩, আলজেরিয়ায় ১৭, সান মেরিনোতে আক্রান্ত ১৬ এবং মারা গেছে ১, ভিয়েতনামে আক্রান্ত ১৬, ডেনমার্কে আক্রান্ত হয়েছে ১৫ জন।

অপরদিকে লেবাননে আক্রান্ত ১৫, ইসরায়েলে ১৫, কাতারে ৮, ওমানে ১৫, ম্যাকাউতে ১০, ক্রোয়েশিয়ায় ১০, ইকুয়েডরে ১০, গ্রিসে ৯, ফিনল্যান্ডে ৭, বেলারুসে ৬, আয়ারল্যান্ডে ৬, মেক্সিকোতে ৬, পর্তুগালে ৬, রোমানিয়ায় ৬, পাকিস্তানে ৫, সেনেগালে ৪, ফিলিপাইনে আক্রান্ত ৩ এবং মৃত্যু ১, আজারবাইজানে আক্রান্ত ৩, ব্রাজিলে ৩, জর্জিয়ায় ৩, নিউজিল্যান্ডে ৩, রাশিয়ায় ৩ এবং চিলিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৩।

ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত ২, মিসরে আক্রান্ত ২, এস্তোনিয়ায় ২, সৌদি আরবে ২, হাঙ্গেরিতে ২, আফগানিস্তানে ১, আন্দোরে ১, আর্মেনিয়ায় ১, কম্বোডিয়ায় ১, ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে ১, জর্ডানে ১, লাটভিয়ায় ১, লিথুনিয়ায় ১, লুক্সেমবার্গে ১, মোনাকোতে ১, মরক্কোতে ১, নেপালে ১, নাইজেরিয়ায় ১, উত্তর মেসিডোনিয়ায় ১, সান মেরিনোতে ১, সৌদি আরবে ১, তিউনিসিয়ায় ১ এবং ইউক্রেনে ১ এবং শ্রীলংকায় ১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।

গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৮৭টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ভাইরাসের বিস্তারের ঘটনায় বৈশ্বিক স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে মহামারির শঙ্কা প্রকাশ করেছে।