ঢাকা ০৮:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পেঁয়াজ-ডিমের দাম বেড়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০২:৫২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪
  • / 52

ছবি: সংগৃহীত

বাজারে গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে দাম বেড়েছে ডিম ও পেঁয়াজের। তবে আগের মতোই আছে আলুর দাম। বিক্রেতাদের বরাবরের মতো একই সুর— বাড়তি দামে কিনতে হয় বলেই বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়। শুক্রবার (১২ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা গেছে, ডিমের ডজন ১৫০ টাকা ও ডিমের হালি ৫২ টাকা। যদিও গত সপ্তাহ জুড়ে ডিমের ডজন ছিল ১৪৫ টাকা। অন্যদিকে বাজারের সব ধরনের পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকার বেশি। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা করে। যদিও গত রাতেই এই পেঁয়াজের দাম ছিল ১১০ টাকা।

এ ছাড়া বাজারে বগুড়ার আলু ৮০ টাকা, লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২০০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ৩০০ টাকা, ভারতীয় আদা ৩০০ দরে বিক্রি হচ্ছে।

জানতে চাইলে বাজারে ক্রেতা আলিফ বলেন, বছরের শুরুতে যেই আলু ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে কিনেছি, সেই আলু এখন ৬০ টাকার নিচে নেই। কোনো সবজি নেই ৮০-১০০ টাকার নিচে। বিক্রেতাদের কথা শুনলে মনে হয় আমাদের দেশে সারা বছরই বন্যা হয়, সারা বছরই বৃষ্টি হয়, সারা বছরই গরম থাকে। এরা আসলে যা ইচ্ছা তাই দাম রাখে।

বাজারের আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা সবুজ বলেন, আমরা কারওয়ান বাজার থেকে যে দামে কিনে আনি, সেখান থেকে ২/৩ টাকা লাভে বিক্রি করি। যেদিন বাজার থেকে কম দামে কিনি, সেদিন কম দামে বিক্রি করি। যেদিন বেশি দামে কিনি, সেদিন বেশি দামে। ক্রেতারা শুধু আমাদের দোষ দেয়। যেখানে বাজার আপ-ডাউন করে সেখানে গিয়ে কিছু বলতে পারে না।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

পেঁয়াজ-ডিমের দাম বেড়েছে

আপডেট টাইম : ০২:৫২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪

বাজারে গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে দাম বেড়েছে ডিম ও পেঁয়াজের। তবে আগের মতোই আছে আলুর দাম। বিক্রেতাদের বরাবরের মতো একই সুর— বাড়তি দামে কিনতে হয় বলেই বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়। শুক্রবার (১২ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা গেছে, ডিমের ডজন ১৫০ টাকা ও ডিমের হালি ৫২ টাকা। যদিও গত সপ্তাহ জুড়ে ডিমের ডজন ছিল ১৪৫ টাকা। অন্যদিকে বাজারের সব ধরনের পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকার বেশি। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা করে। যদিও গত রাতেই এই পেঁয়াজের দাম ছিল ১১০ টাকা।

এ ছাড়া বাজারে বগুড়ার আলু ৮০ টাকা, লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২০০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ৩০০ টাকা, ভারতীয় আদা ৩০০ দরে বিক্রি হচ্ছে।

জানতে চাইলে বাজারে ক্রেতা আলিফ বলেন, বছরের শুরুতে যেই আলু ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে কিনেছি, সেই আলু এখন ৬০ টাকার নিচে নেই। কোনো সবজি নেই ৮০-১০০ টাকার নিচে। বিক্রেতাদের কথা শুনলে মনে হয় আমাদের দেশে সারা বছরই বন্যা হয়, সারা বছরই বৃষ্টি হয়, সারা বছরই গরম থাকে। এরা আসলে যা ইচ্ছা তাই দাম রাখে।

বাজারের আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা সবুজ বলেন, আমরা কারওয়ান বাজার থেকে যে দামে কিনে আনি, সেখান থেকে ২/৩ টাকা লাভে বিক্রি করি। যেদিন বাজার থেকে কম দামে কিনি, সেদিন কম দামে বিক্রি করি। যেদিন বেশি দামে কিনি, সেদিন বেশি দামে। ক্রেতারা শুধু আমাদের দোষ দেয়। যেখানে বাজার আপ-ডাউন করে সেখানে গিয়ে কিছু বলতে পারে না।

নিউজ লাইট ৭১