ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিনি কক্সবাজার ঘুরে আসুন

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০১:১৩:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২
  • / 23

ছবি: সংগৃহীত

ঘুরতে যাওয়ার কথা সবাই ভাবেন। কিন্তু সময় এবং পর্যাপ্ত বাজেটের অভাবে সেটা হয়তো হয়ে উঠে না। আগামী কাল ছুটির দিন, ঘুরে বেড়ানোর জন্য উত্তম দিন। তাই চলুন জেনে নেই, পর্যাপ্ত সময় এবং বাজেট নিয়ে ঢাকার আশেপাশে ঘুরার একটি জায়গার কথা। জায়গাটি হল মৈনট ঘাট। পরিবার নিয়ে ঘুরে আসার মত একটি অসাধারণ জায়গা।

ঢাকার খুব কাছেই পদ্মা নদীর পাড় নিয়ে ঢাকার নবাবগঞ্জের দোহার উপজেলায় মৈনট ঘাট অবস্থিত। এখানে আসলেই মুগ্ধ হবেন। কারণ পদ্মা নদীর উত্তাল জলরাশি আপনাকে সমুদ্রের মতো দেখাবে।

নদীর পাড়টায় বালুর কারণে কিছুটা বিচের মতো দেখায়। খালি পায়ে হেঁটে আরও ভালো লাগবে আপনার। মৈনট ঘাট জায়গাটা আসলেই দারুণ মনে হবে। অভিজ্ঞতাটা কিছুটা সমুদ্র দেখার মতই।

খুব ভোরবেলা আসলে আরও বেশি আনন্দ করে দেখতে পারবেন ঘাটের আশেপাশের পরিবেশ। ভোরে জেলেরা এখানে মাছ ধরে এবং বাজার বসে। চাইলে স্পিডবোট বা ট্রলার নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন। এখানে সব থেকে মজা পাবেন বর্ষার সময়। এছাড়াও আশেপাশে উকিলবাড়ি, জজবাড়ি আছে। সেখানে ঘুরে আসতে পারেন।

গুলিস্তানের গোলাপ শাহের মাজারের সামনে থেকে সরাসরি মৈনট ঘাটের উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ে। ভাড়া ৯০-১০০। দেড় থেকে আড়াই ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছায় যাবেন। ফেরার সময়ও বাসেই ফিরতে পারবেন।

এখানে রাতে থাকার মতো আশেপাশে কোন ব্যবস্থা নেই। দিনে আসে দিনেই ফিরতে হবে।

মৈনট ঘাটে দুটি ভালো ভাতের হোটেল আছে। একটি আতাহার চৌধুরীর হোটেল, আরেকটি জুলহাস ভূঁইয়ার।

কার্তিকপুর বাজারে শিকদার ফাস্টফুড নামক একটা খাবারের দোকান আছে। এছাড়াও আরও কিছু ভাতের হোটেলও আছে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

মিনি কক্সবাজার ঘুরে আসুন

আপডেট টাইম : ০১:১৩:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২

ঘুরতে যাওয়ার কথা সবাই ভাবেন। কিন্তু সময় এবং পর্যাপ্ত বাজেটের অভাবে সেটা হয়তো হয়ে উঠে না। আগামী কাল ছুটির দিন, ঘুরে বেড়ানোর জন্য উত্তম দিন। তাই চলুন জেনে নেই, পর্যাপ্ত সময় এবং বাজেট নিয়ে ঢাকার আশেপাশে ঘুরার একটি জায়গার কথা। জায়গাটি হল মৈনট ঘাট। পরিবার নিয়ে ঘুরে আসার মত একটি অসাধারণ জায়গা।

ঢাকার খুব কাছেই পদ্মা নদীর পাড় নিয়ে ঢাকার নবাবগঞ্জের দোহার উপজেলায় মৈনট ঘাট অবস্থিত। এখানে আসলেই মুগ্ধ হবেন। কারণ পদ্মা নদীর উত্তাল জলরাশি আপনাকে সমুদ্রের মতো দেখাবে।

নদীর পাড়টায় বালুর কারণে কিছুটা বিচের মতো দেখায়। খালি পায়ে হেঁটে আরও ভালো লাগবে আপনার। মৈনট ঘাট জায়গাটা আসলেই দারুণ মনে হবে। অভিজ্ঞতাটা কিছুটা সমুদ্র দেখার মতই।

খুব ভোরবেলা আসলে আরও বেশি আনন্দ করে দেখতে পারবেন ঘাটের আশেপাশের পরিবেশ। ভোরে জেলেরা এখানে মাছ ধরে এবং বাজার বসে। চাইলে স্পিডবোট বা ট্রলার নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন। এখানে সব থেকে মজা পাবেন বর্ষার সময়। এছাড়াও আশেপাশে উকিলবাড়ি, জজবাড়ি আছে। সেখানে ঘুরে আসতে পারেন।

গুলিস্তানের গোলাপ শাহের মাজারের সামনে থেকে সরাসরি মৈনট ঘাটের উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ে। ভাড়া ৯০-১০০। দেড় থেকে আড়াই ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছায় যাবেন। ফেরার সময়ও বাসেই ফিরতে পারবেন।

এখানে রাতে থাকার মতো আশেপাশে কোন ব্যবস্থা নেই। দিনে আসে দিনেই ফিরতে হবে।

মৈনট ঘাটে দুটি ভালো ভাতের হোটেল আছে। একটি আতাহার চৌধুরীর হোটেল, আরেকটি জুলহাস ভূঁইয়ার।

কার্তিকপুর বাজারে শিকদার ফাস্টফুড নামক একটা খাবারের দোকান আছে। এছাড়াও আরও কিছু ভাতের হোটেলও আছে।

নিউজ লাইট ৭১