ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিকল্প রাস্তা তৈরি করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / 31

ছাতকে জালালপুর থেকে দোলারবাজার হয়ে লামা-রসুলগঞ্জ পর্যন্ত একটি রাস্তা। লামা-রসুলগঞ্জ শেষে সংযুক্ত হয়েছে জগন্নাথপুর উপজেলার সড়কের সাথে।

জানা যায়, সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের জালালপুর নামক ওই সড়কের প্রবেশ পথে রত্না নদীর উপর একটি কালভার্ট রয়েছে। ওই কালভার্টটি ভেঙে নতুন কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রায় দুই সপ্তাহ আগ থেকে ভাঙার কাজ শুরু হয়। এটির কাজ পেয়েছে মেসার্স আকবর আলী। কিন্তু যানচলাচলের বিকল্প কোন রাস্তা নির্মাণ না করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভালভার্ড ভেঙে মানুষের চলাচলে মারাত্বক ব্যাঘাতের সৃষ্টি করছে। বৃষ্টি নামা শুরু হলে রত্না নদী নামের ওই খাল পাড়ি দিয়ে মানুষ পায়ে হেটে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। অসুস্থ একজন রোগি নিয়ে ওই পথে চলাচল করা সম্ভব হবে না। এতে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিকল্প রাস্তা না করায় বিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের এমন আচরণে তারা ক্ষুব্ধ। তাই তারা কালভার্ট ভাঙা বন্ধ করে আগে মানুষ চলাচলের বিকল্প রাস্তা তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন।

এ ব্যাপারে ছাতক উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আবুল মনসুর মিয়া জানান, প্রায় ৬কোটি টাকা ব্যয়ে আরসিসিসহ ১০ কিলোমিটার সড়কের কাজ পায় মেসার্স আকবর আলী নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। জালালপুরের কালভার্ট ভাঙার আগে বিকল্প রাস্তা তৈরি করার কথা রয়েছে। যাতে মোটরসাইকেল, রিকশাসহ ছোট যানবাহন পারাপার হতে পারে। তিনি আরও বলেন, দুই মাসের মধ্যে এ কালভার্টটির নির্মাণ কাজ শেষ করার কথাও রয়েছে।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

বিকল্প রাস্তা তৈরি করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা

আপডেট টাইম : ০৬:০৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২

ছাতকে জালালপুর থেকে দোলারবাজার হয়ে লামা-রসুলগঞ্জ পর্যন্ত একটি রাস্তা। লামা-রসুলগঞ্জ শেষে সংযুক্ত হয়েছে জগন্নাথপুর উপজেলার সড়কের সাথে।

জানা যায়, সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের জালালপুর নামক ওই সড়কের প্রবেশ পথে রত্না নদীর উপর একটি কালভার্ট রয়েছে। ওই কালভার্টটি ভেঙে নতুন কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রায় দুই সপ্তাহ আগ থেকে ভাঙার কাজ শুরু হয়। এটির কাজ পেয়েছে মেসার্স আকবর আলী। কিন্তু যানচলাচলের বিকল্প কোন রাস্তা নির্মাণ না করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভালভার্ড ভেঙে মানুষের চলাচলে মারাত্বক ব্যাঘাতের সৃষ্টি করছে। বৃষ্টি নামা শুরু হলে রত্না নদী নামের ওই খাল পাড়ি দিয়ে মানুষ পায়ে হেটে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। অসুস্থ একজন রোগি নিয়ে ওই পথে চলাচল করা সম্ভব হবে না। এতে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিকল্প রাস্তা না করায় বিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের এমন আচরণে তারা ক্ষুব্ধ। তাই তারা কালভার্ট ভাঙা বন্ধ করে আগে মানুষ চলাচলের বিকল্প রাস্তা তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন।

এ ব্যাপারে ছাতক উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আবুল মনসুর মিয়া জানান, প্রায় ৬কোটি টাকা ব্যয়ে আরসিসিসহ ১০ কিলোমিটার সড়কের কাজ পায় মেসার্স আকবর আলী নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। জালালপুরের কালভার্ট ভাঙার আগে বিকল্প রাস্তা তৈরি করার কথা রয়েছে। যাতে মোটরসাইকেল, রিকশাসহ ছোট যানবাহন পারাপার হতে পারে। তিনি আরও বলেন, দুই মাসের মধ্যে এ কালভার্টটির নির্মাণ কাজ শেষ করার কথাও রয়েছে।

নিউজ লাইট ৭১