ঢাকা ০১:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০২:৩৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জানুয়ারী ২০২২
  • / 34

হিমালয় কন্যা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতায় কাবু জনজীবন। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে পুরো পঞ্চগড় জেলা। সেই সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাসে জনজীবনে দুর্বিষহ নেমে এসেছে। পৌষের ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে নিম্ন আয়ের শ্রমিকেরা।

বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছেন। সূর্যের মুখ দেখা নেই। ঘন কুয়াশার আর ঠাণ্ডা বাতাসে মানুষের সঙ্গে কাবু হয়েছে পশুপাখিরাও।

মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। গতকাল তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি।

সন্ধ্যা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত শীত নিবারণের জন্য আগুন পোহাতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দেয়। সূর্য উঠলেই ধীরে ধীরে কুয়াশা কেটে যায়। তবে ঠাণ্ডার প্রকোপ বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঝলমলে কুয়াশা মিশ্রিত রোদ উঠলেও উত্তাপ ছড়ায় না। এতে শীতের পোশাক ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। ভর দুপুরেও শীতের পোশাক মুড়িয়ে চলাফেরা করতে হয় পঞ্চগড়ে। শহর থেকে গ্রামাঞ্চলের দিকে শীতের তীব্রতা বেশি।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

আপডেট টাইম : ০২:৩৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জানুয়ারী ২০২২

হিমালয় কন্যা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতায় কাবু জনজীবন। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে পুরো পঞ্চগড় জেলা। সেই সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাসে জনজীবনে দুর্বিষহ নেমে এসেছে। পৌষের ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে নিম্ন আয়ের শ্রমিকেরা।

বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছেন। সূর্যের মুখ দেখা নেই। ঘন কুয়াশার আর ঠাণ্ডা বাতাসে মানুষের সঙ্গে কাবু হয়েছে পশুপাখিরাও।

মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। গতকাল তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি।

সন্ধ্যা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত শীত নিবারণের জন্য আগুন পোহাতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দেয়। সূর্য উঠলেই ধীরে ধীরে কুয়াশা কেটে যায়। তবে ঠাণ্ডার প্রকোপ বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঝলমলে কুয়াশা মিশ্রিত রোদ উঠলেও উত্তাপ ছড়ায় না। এতে শীতের পোশাক ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। ভর দুপুরেও শীতের পোশাক মুড়িয়ে চলাফেরা করতে হয় পঞ্চগড়ে। শহর থেকে গ্রামাঞ্চলের দিকে শীতের তীব্রতা বেশি।

নিউজ লাইট ৭১