ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাঠের তৈরি শিল্পসমৃদ্ধ দৃষ্টিনন্দন মুসলিম মমিন মসজিদ অস্তিত্ব সংকটে

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৮:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২১
  • / 46

দেশের সীমানা ছাড়িয়ে কোন স্থাপত্য নিদর্শন যখন অন্য দেশের জন্য আদর্শ হয়, তখন তা ঐতিহ্য আর ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠে।

এমন একটি নিদর্শন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বুড়িরচরের নিভৃত পল্লীর একটি মসজিদকে কেন্দ্র করে। নাম মমিন মসজিদ। এটি দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কাঠের তৈরি শিল্পসমৃদ্ধ দৃষ্টিনন্দন মুসলিম স্থাপত্যকলা।

সম্পূর্ণ কাঠের নির্মিত কারুকার্য ও ক্যালিগ্রাফি খচিত এই মসজিদটিতে কোনো ধরনের লোহা বা তারকাঁটা ব্যবহার করা হয়নি এবং এসব কারুকাজে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক রং ১৯১৩ সালে মঠবাড়িয়ার বুড়িরচর গ্রামের মমিন উদ্দিন আকন নিজ বাড়িতে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করেন।

২১ জন কারিগর সাত বছরের শেষে ১৯২০ সালে এ মসজিদটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা দিয়ে এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নেয়।

২০০৮ সালে মসজিদটির সংস্কার কাজ করা হয়। এ সময় লোহার ব্যবহারসহ মূল ডিজাইনের বেশ কিছু পরিবর্তন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

উল্লেখ্য, এ ধরনের কাঠের তৈরি মসজিদ একসময় ভারতের কাশ্মীরেও একটি ছিল, কিন্তু ১৮৮৫ সালের ভূমিকম্পে সেটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদই এ ধরনের একমাত্র নিদর্শনে পরিণত হয়।

দূরের মসজিদে নামাজ পড়তে যেতে কষ্ট হয় বলে যুবক মমিন উদ্দিন আকন নিজ বাড়িতে একটি মসজিদ নির্মাণের চিন্তা করলেন। এ উপলক্ষে তিনি বিভিন্ন মসজিদ পরিদর্শনের মাধ্যমে সেগুলোর ডিজাইন ও ক্যালিগ্রাফি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করলেন।

বাংলাদেশে বেশিরভাগ মসজিদই তৈরি ইট অথবা পাথরের দ্বারা। এগুলোর বেশিরভাগই মুঘল আমলে তৈরি। এরই ধারাবাহিকতায় মমিন উদ্দিন আকন নিজে ইটভাটায় ইট তৈরি করে মসজিদ নির্মাণ শুরু করেন।

কিছুদিন পরে তিনি মসজিদটিকে সম্পূর্ণ কাঠ দিয়ে তৈরির পরিকল্পনা নেন। ওই গ্রামের বেশিরভাগ বাড়ি তখন কাঠের তৈরি। এ ছাড়া গ্রামটি ছিল বিভিন্ন কাঠ ও ফলগাছে পরিপূর্ণ।

এ কারণে তিনি মসজিদটি বিভিন্ন ধরনের গাছের পাতা, ফুল ও আনারসের মতো ফলের ডিজাইনে করার পরিকল্পনা করেন। দুষ্প্রাপ্য লোহাকাঠ ও বার্মা সেগুনকাঠের ওপর এসব ডিজাইনে ব্যবহার করা হয় প্রাকৃতিক রং।

যুবক মমিন উদ্দিন আকন তার আরবি ভাষা, ইসলামিক সংস্কৃতি ও ক্যালিগ্রাফির জ্ঞানকে এক্ষেত্রে কাজে লাগান। তিনি নিজে বসবাস করতেন গ্রামের একটি সাধারণ ঘরে এবং সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলেন।

তিনি তৎকালীন বরিশাল জেলার স্বরূপকাঠি থেকে ২১ জন কারিগর এবং চট্টগ্রাম ও বার্মা থেকে কাঠ সংগ্রহ করেন। মসজিদটির পুরো পকিল্পনা, নকশা ও ক্যালিগ্রাফির কাজ করা হয় মমিন উদ্দিন আকনের তত্ত্বাবধানে। মসজিদের প্রবেশদ্বারে একটি এবং মেহরাবে একটি ক্যালিগ্রাফির নকশা বসানো হয়।

গত শতকের শেষের দুই দশক ধরে বৃষ্টির পানির কারণে এবং যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মসজিদটির কারুকাজ ও রংয়ের ক্ষতি হতে থাকে। এ সময় মমিন আকনের নাতি মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় মসজিদটির প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য এবং রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লেখালেখি করতে থাকেন।

এ সময় তিনি ‘মমিন মসজিদ : স্মৃতি বিস্মৃতির খাতা’ নামে একটি বইও রচনা করেন। যার ফলে ২০০৩ সালে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে।

উল্লেখ্য যে, ইউনিসেফ প্রকাশিত বিশ্বের অনন্য মসজিদ নিয়ে প্রকাশিত ৪০০ পৃষ্ঠার একটি বইয়ে এ কাঠ মসজিদটির সচিত্র বর্ণনা স্থান পেয়েছে।

জানা গেছে, বর্তমানে সামান্য বৃষ্টি হলেই মসজিদটির মেঝেতে পানি পড়ে। ফলে মেঝেতে লবণাক্ততা দেখা দিয়াছে। এ জন্য ফ্লোরম্যাট, কার্পেট, পাটি ও জায়নামাজ বিছানো যায় না। মসজিদের টিনের ছাউনিতে মরিচা ধরে নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। টিনের কার্নিশ ছোট, যে কারণে রোদ বৃষ্টিতে মসজিদের মূলভবনের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশগত কারনে ফ্লোরের উচ্চতা কমে গেছে।

বর্তমানে মাটি থেকে মসজিদের ভিত্তি মাত্র দেড় ফুট উঁচু। মসজিদটি নানা সমস্যায় জর্জরিত। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মসজিদের বারান্দা বাড়ানো হয়েছে। সেখানে প্রতিদিন দুই পর্বে শতাধিক ছাত্রছাত্রী নিয়মিত কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করে। তবে সম্প্রসারিত বারান্দা দেয়ার কারণে মসজিদের সামনের নান্দনিক শোভা নষ্ট হয়ে গেছে।

বর্তমানে মসজিদটি দেখভাল করছেন মসজিদটির নির্মাণ উদ্যোক্তা মৌলভী মমিন উদ্দিন আকনের নাতি আবুল কালাম আজাদ। তার মতে, ২০০৭ সালে সিডর পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদটি ২০০৮ সালের সংস্কারের সময় মসজিদে নিম্নমানের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে।

যা পুরাতন মসজিদের কারুকার্যের সাথে মিল নেই। সংস্কারের কাঠ ঘুণে ধরেছে। মসজিদটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি সেখানে সংস্কারের নামে লোহার পেরেক ব্যবহার করা হয়েছে। এমনকি চালার টিনের ওপর খোদাই করা আল্লাহু লেখা কাঠের ফলকটিও নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে পিরোজপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মহারাজ এর মতে, মমিন মসজিদটি জাতীয় সম্পদ। এটি সুরক্ষার জন্য সরকারের জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। এ ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে কাজ করার কথা বলেন৷

ইতিহাস কে মূল্য না দিলে নিজেদের মূল্যায়ন করা হবে না বলে অভিমত শিক্ষিত মহলের৷ তারা বিষয়টি উচ্চ মহলের দৃষটিতে নেয়ার জন্য অনুরোধ করেন।

নিউজ লাইট ৭১

facebook sharing button
twitter sharing button
Tag :

শেয়ার করুন

কাঠের তৈরি শিল্পসমৃদ্ধ দৃষ্টিনন্দন মুসলিম মমিন মসজিদ অস্তিত্ব সংকটে

আপডেট টাইম : ০৭:০৮:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২১

দেশের সীমানা ছাড়িয়ে কোন স্থাপত্য নিদর্শন যখন অন্য দেশের জন্য আদর্শ হয়, তখন তা ঐতিহ্য আর ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠে।

এমন একটি নিদর্শন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বুড়িরচরের নিভৃত পল্লীর একটি মসজিদকে কেন্দ্র করে। নাম মমিন মসজিদ। এটি দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কাঠের তৈরি শিল্পসমৃদ্ধ দৃষ্টিনন্দন মুসলিম স্থাপত্যকলা।

সম্পূর্ণ কাঠের নির্মিত কারুকার্য ও ক্যালিগ্রাফি খচিত এই মসজিদটিতে কোনো ধরনের লোহা বা তারকাঁটা ব্যবহার করা হয়নি এবং এসব কারুকাজে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক রং ১৯১৩ সালে মঠবাড়িয়ার বুড়িরচর গ্রামের মমিন উদ্দিন আকন নিজ বাড়িতে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করেন।

২১ জন কারিগর সাত বছরের শেষে ১৯২০ সালে এ মসজিদটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা দিয়ে এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নেয়।

২০০৮ সালে মসজিদটির সংস্কার কাজ করা হয়। এ সময় লোহার ব্যবহারসহ মূল ডিজাইনের বেশ কিছু পরিবর্তন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

উল্লেখ্য, এ ধরনের কাঠের তৈরি মসজিদ একসময় ভারতের কাশ্মীরেও একটি ছিল, কিন্তু ১৮৮৫ সালের ভূমিকম্পে সেটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদই এ ধরনের একমাত্র নিদর্শনে পরিণত হয়।

দূরের মসজিদে নামাজ পড়তে যেতে কষ্ট হয় বলে যুবক মমিন উদ্দিন আকন নিজ বাড়িতে একটি মসজিদ নির্মাণের চিন্তা করলেন। এ উপলক্ষে তিনি বিভিন্ন মসজিদ পরিদর্শনের মাধ্যমে সেগুলোর ডিজাইন ও ক্যালিগ্রাফি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করলেন।

বাংলাদেশে বেশিরভাগ মসজিদই তৈরি ইট অথবা পাথরের দ্বারা। এগুলোর বেশিরভাগই মুঘল আমলে তৈরি। এরই ধারাবাহিকতায় মমিন উদ্দিন আকন নিজে ইটভাটায় ইট তৈরি করে মসজিদ নির্মাণ শুরু করেন।

কিছুদিন পরে তিনি মসজিদটিকে সম্পূর্ণ কাঠ দিয়ে তৈরির পরিকল্পনা নেন। ওই গ্রামের বেশিরভাগ বাড়ি তখন কাঠের তৈরি। এ ছাড়া গ্রামটি ছিল বিভিন্ন কাঠ ও ফলগাছে পরিপূর্ণ।

এ কারণে তিনি মসজিদটি বিভিন্ন ধরনের গাছের পাতা, ফুল ও আনারসের মতো ফলের ডিজাইনে করার পরিকল্পনা করেন। দুষ্প্রাপ্য লোহাকাঠ ও বার্মা সেগুনকাঠের ওপর এসব ডিজাইনে ব্যবহার করা হয় প্রাকৃতিক রং।

যুবক মমিন উদ্দিন আকন তার আরবি ভাষা, ইসলামিক সংস্কৃতি ও ক্যালিগ্রাফির জ্ঞানকে এক্ষেত্রে কাজে লাগান। তিনি নিজে বসবাস করতেন গ্রামের একটি সাধারণ ঘরে এবং সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলেন।

তিনি তৎকালীন বরিশাল জেলার স্বরূপকাঠি থেকে ২১ জন কারিগর এবং চট্টগ্রাম ও বার্মা থেকে কাঠ সংগ্রহ করেন। মসজিদটির পুরো পকিল্পনা, নকশা ও ক্যালিগ্রাফির কাজ করা হয় মমিন উদ্দিন আকনের তত্ত্বাবধানে। মসজিদের প্রবেশদ্বারে একটি এবং মেহরাবে একটি ক্যালিগ্রাফির নকশা বসানো হয়।

গত শতকের শেষের দুই দশক ধরে বৃষ্টির পানির কারণে এবং যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মসজিদটির কারুকাজ ও রংয়ের ক্ষতি হতে থাকে। এ সময় মমিন আকনের নাতি মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় মসজিদটির প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য এবং রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লেখালেখি করতে থাকেন।

এ সময় তিনি ‘মমিন মসজিদ : স্মৃতি বিস্মৃতির খাতা’ নামে একটি বইও রচনা করেন। যার ফলে ২০০৩ সালে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে।

উল্লেখ্য যে, ইউনিসেফ প্রকাশিত বিশ্বের অনন্য মসজিদ নিয়ে প্রকাশিত ৪০০ পৃষ্ঠার একটি বইয়ে এ কাঠ মসজিদটির সচিত্র বর্ণনা স্থান পেয়েছে।

জানা গেছে, বর্তমানে সামান্য বৃষ্টি হলেই মসজিদটির মেঝেতে পানি পড়ে। ফলে মেঝেতে লবণাক্ততা দেখা দিয়াছে। এ জন্য ফ্লোরম্যাট, কার্পেট, পাটি ও জায়নামাজ বিছানো যায় না। মসজিদের টিনের ছাউনিতে মরিচা ধরে নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। টিনের কার্নিশ ছোট, যে কারণে রোদ বৃষ্টিতে মসজিদের মূলভবনের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশগত কারনে ফ্লোরের উচ্চতা কমে গেছে।

বর্তমানে মাটি থেকে মসজিদের ভিত্তি মাত্র দেড় ফুট উঁচু। মসজিদটি নানা সমস্যায় জর্জরিত। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মসজিদের বারান্দা বাড়ানো হয়েছে। সেখানে প্রতিদিন দুই পর্বে শতাধিক ছাত্রছাত্রী নিয়মিত কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করে। তবে সম্প্রসারিত বারান্দা দেয়ার কারণে মসজিদের সামনের নান্দনিক শোভা নষ্ট হয়ে গেছে।

বর্তমানে মসজিদটি দেখভাল করছেন মসজিদটির নির্মাণ উদ্যোক্তা মৌলভী মমিন উদ্দিন আকনের নাতি আবুল কালাম আজাদ। তার মতে, ২০০৭ সালে সিডর পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদটি ২০০৮ সালের সংস্কারের সময় মসজিদে নিম্নমানের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে।

যা পুরাতন মসজিদের কারুকার্যের সাথে মিল নেই। সংস্কারের কাঠ ঘুণে ধরেছে। মসজিদটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি সেখানে সংস্কারের নামে লোহার পেরেক ব্যবহার করা হয়েছে। এমনকি চালার টিনের ওপর খোদাই করা আল্লাহু লেখা কাঠের ফলকটিও নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে পিরোজপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মহারাজ এর মতে, মমিন মসজিদটি জাতীয় সম্পদ। এটি সুরক্ষার জন্য সরকারের জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। এ ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে কাজ করার কথা বলেন৷

ইতিহাস কে মূল্য না দিলে নিজেদের মূল্যায়ন করা হবে না বলে অভিমত শিক্ষিত মহলের৷ তারা বিষয়টি উচ্চ মহলের দৃষটিতে নেয়ার জন্য অনুরোধ করেন।

নিউজ লাইট ৭১

facebook sharing button
twitter sharing button