ঢাকা ০৮:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাইপ্রাসে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৮:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অগাস্ট ২০২১
  • / 46

সাইপ্রাসে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মো. সোহেল (৪০) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। গত বছর মোবাইলে বিয়ে করেন সাইপ্রাসে বসবাসরত এ বাংলাদেশি। বিয়ে করলেও এখনো দেশে যাওয়া হয়নি তার। এ বছর করোনা পৃথিবী থেকে তাকে বিদায় দিয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) স্থানীয় নিকোশিয়া জেনারেল হাসপাতালে সকাল ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, নিকোশিয়া হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে সোহেলের লাশ। লাশ দেশে পাঠানো হবে কিনা এখনো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানা কুনঠা গ্রামের মো. হামিদ হোসেন মাস্টারের ছেলে সোহেল হোসেন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে সোহেল পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান।

জানা গেছে, সোহেলের শরীরে ২৩ জুলাই থেকে করোনার উপসর্গ দেখা দেয়। ২৭ জুলাই তার শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে লিমাসল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়। করোনা থেকে নিমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে লিমাসল হসপিটাল থেকে তাকে রাজধানী নিকোশিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

৭ বছর আগে স্টুডেন্ট ভিসায় সাইপ্রাস যান সোহেল। পড়ালেখার পাশাপাশি দেশটির লিমাসলে ডলসি ক্লাবে কাজ করতেন তিনি। সাইপ্রাসে সাধারণত কেউ করোনায় মারা গেলে লাশ নিজ দেশে পাঠানো হয় না।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

সাইপ্রাসে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু

আপডেট টাইম : ০৭:০৮:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অগাস্ট ২০২১

সাইপ্রাসে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মো. সোহেল (৪০) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। গত বছর মোবাইলে বিয়ে করেন সাইপ্রাসে বসবাসরত এ বাংলাদেশি। বিয়ে করলেও এখনো দেশে যাওয়া হয়নি তার। এ বছর করোনা পৃথিবী থেকে তাকে বিদায় দিয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) স্থানীয় নিকোশিয়া জেনারেল হাসপাতালে সকাল ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, নিকোশিয়া হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে সোহেলের লাশ। লাশ দেশে পাঠানো হবে কিনা এখনো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানা কুনঠা গ্রামের মো. হামিদ হোসেন মাস্টারের ছেলে সোহেল হোসেন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে সোহেল পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান।

জানা গেছে, সোহেলের শরীরে ২৩ জুলাই থেকে করোনার উপসর্গ দেখা দেয়। ২৭ জুলাই তার শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে লিমাসল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়। করোনা থেকে নিমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে লিমাসল হসপিটাল থেকে তাকে রাজধানী নিকোশিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

৭ বছর আগে স্টুডেন্ট ভিসায় সাইপ্রাস যান সোহেল। পড়ালেখার পাশাপাশি দেশটির লিমাসলে ডলসি ক্লাবে কাজ করতেন তিনি। সাইপ্রাসে সাধারণত কেউ করোনায় মারা গেলে লাশ নিজ দেশে পাঠানো হয় না।

নিউজ লাইট ৭১