ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গরমে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪৩:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ জুন ২০২১
  • / 79

গরমের আগমন মানেই ঘামের অশান্তি শুরু। গরমে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক। অনেকেই পারফিউম, ডিওডরান্ট লাগিয়ে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেন। তারপরও দেখা যায় কিছু সময় কেটে যাওয়ার পর আবারও ঘামের গন্ধ ফিরে আসে। তবে কয়েকটা দিক খেয়াল রাখলেই এসব ব্যবহার না করেও খুব সহজেই ঘামের দুর্গন্ধ কাটিয়ে ওঠা যায়। 

চলুন জেনে নেই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্ত উপায়-

অ্যান্টি-পারসপিরান্ট

কোনো ভালো অ্যান্টি-পারসপিরান্ট অবশ্যই ব্যবহার করুন। ডিওডরান্ট থেকে ব্রেস্ট ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকলেও অ্যান্টি-পারসপিরান্ট অনেক সুরক্ষিত। অ্যান্টি-পারসপিরান্ট ঘাম শুষে নিয়ে বগল অনেকক্ষণ শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে।

পানি পান করুন

গরম কালে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পেতে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা। দিনে অবশ্যই ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করুন। যত বেশি পানি পান করবেন শরীর তত টক্সিনমুক্ত থাকবে। ফলে দুর্গন্ধ হবে না।

গোসল

নিয়মিত দিনে দু’বার অবশ্যই ভালো করে গোসল করুন। অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল সাবান দিয়ে বগল ভালো করে পরিষ্কার করুন। জীবাণুমুক্ত থাকলে ঘামের দুর্গন্ধ হয় না। গোসলের পর অবশ্যই শুকনো করে মুছে নিন সারা শরীর। বিশেষ করে যে অংশগুলোয় ঘাম বেশি হয়। যেমন- বগল, স্তনের নিচে, কনুইয়ের ভাঁজ। যত শুকনো থাকবে শরীর ঘাম থেকে দুর্গন্ধ তত কম হবে।

সুতি কাপড়

গরমে অবশ্যই রোজ সুতির জামা-কাপড় পরুন। প্রতিদিন কাচা পোশাক পরবেন। হালকা, ঢিলেঢালা, আরামদায়ক পোশাক পরবেন। এতে ঘাম কম হবে। সুতির পোশাকে গায়ে দুর্গন্ধ হয় না।

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

গরমে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক

আপডেট টাইম : ০৬:৪৩:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ জুন ২০২১

গরমের আগমন মানেই ঘামের অশান্তি শুরু। গরমে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক। অনেকেই পারফিউম, ডিওডরান্ট লাগিয়ে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেন। তারপরও দেখা যায় কিছু সময় কেটে যাওয়ার পর আবারও ঘামের গন্ধ ফিরে আসে। তবে কয়েকটা দিক খেয়াল রাখলেই এসব ব্যবহার না করেও খুব সহজেই ঘামের দুর্গন্ধ কাটিয়ে ওঠা যায়। 

চলুন জেনে নেই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্ত উপায়-

অ্যান্টি-পারসপিরান্ট

কোনো ভালো অ্যান্টি-পারসপিরান্ট অবশ্যই ব্যবহার করুন। ডিওডরান্ট থেকে ব্রেস্ট ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকলেও অ্যান্টি-পারসপিরান্ট অনেক সুরক্ষিত। অ্যান্টি-পারসপিরান্ট ঘাম শুষে নিয়ে বগল অনেকক্ষণ শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে।

পানি পান করুন

গরম কালে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পেতে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা। দিনে অবশ্যই ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করুন। যত বেশি পানি পান করবেন শরীর তত টক্সিনমুক্ত থাকবে। ফলে দুর্গন্ধ হবে না।

গোসল

নিয়মিত দিনে দু’বার অবশ্যই ভালো করে গোসল করুন। অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল সাবান দিয়ে বগল ভালো করে পরিষ্কার করুন। জীবাণুমুক্ত থাকলে ঘামের দুর্গন্ধ হয় না। গোসলের পর অবশ্যই শুকনো করে মুছে নিন সারা শরীর। বিশেষ করে যে অংশগুলোয় ঘাম বেশি হয়। যেমন- বগল, স্তনের নিচে, কনুইয়ের ভাঁজ। যত শুকনো থাকবে শরীর ঘাম থেকে দুর্গন্ধ তত কম হবে।

সুতি কাপড়

গরমে অবশ্যই রোজ সুতির জামা-কাপড় পরুন। প্রতিদিন কাচা পোশাক পরবেন। হালকা, ঢিলেঢালা, আরামদায়ক পোশাক পরবেন। এতে ঘাম কম হবে। সুতির পোশাকে গায়ে দুর্গন্ধ হয় না।

নিউজ লাইট ৭১