ঢাকা ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দিলদার হোসেন সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪১:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১
  • / 101

শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণালঙ্কার মজুদের অভিযোগে করা মামলায় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার হোসেন সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। 

মামলার তদন্তকারী সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন গেলো ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সংশ্লিষ্ট সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখায় এ চার্জশিট দাখিল করেন।

মঙ্গলবার (২ মার্চ) আদালতের জিআর শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
 
শুল্ক গোয়েন্দার তদন্ত সূত্রে জানা যায়, আপন জুয়েলার্স বিভিন্ন সময় সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও পৌনে ৮ হাজার পিস ডায়মন্ড কিনতে গিয়ে ১৯০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা পাচার করেছে। এতে কর ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এসব অর্থপাচার করা হয়।

২০১৭ সালে আপন জুয়েলার্সের পাঁচটি শাখায় একযোগে অভিযান চালায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। অভিযানে আপন জুয়েলার্সের ৫টি শাখা থেকে জব্দ করা হয় ৫৩৭ কেজি ৫০০ গ্রাম সোনা ও ৭ হাজার ৭৪৩ পিস ডায়মন্ড অলংকার। 

ওই বছরের ১২ আগস্ট আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ২টি, ধানমন্ডি থানায় একটি, রমনা থানায় ১টি ও উত্তরা পূর্ব থানায় ১টি মামলা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

অলংকার আমদানির বিপরীতে বৈধ কোনো কাগজ দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স। 

নিউজ লাইট ৭১

Tag :

শেয়ার করুন

দিলদার হোসেন সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

আপডেট টাইম : ০৭:৪১:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১

শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণালঙ্কার মজুদের অভিযোগে করা মামলায় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার হোসেন সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। 

মামলার তদন্তকারী সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন গেলো ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সংশ্লিষ্ট সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখায় এ চার্জশিট দাখিল করেন।

মঙ্গলবার (২ মার্চ) আদালতের জিআর শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
 
শুল্ক গোয়েন্দার তদন্ত সূত্রে জানা যায়, আপন জুয়েলার্স বিভিন্ন সময় সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও পৌনে ৮ হাজার পিস ডায়মন্ড কিনতে গিয়ে ১৯০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা পাচার করেছে। এতে কর ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এসব অর্থপাচার করা হয়।

২০১৭ সালে আপন জুয়েলার্সের পাঁচটি শাখায় একযোগে অভিযান চালায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। অভিযানে আপন জুয়েলার্সের ৫টি শাখা থেকে জব্দ করা হয় ৫৩৭ কেজি ৫০০ গ্রাম সোনা ও ৭ হাজার ৭৪৩ পিস ডায়মন্ড অলংকার। 

ওই বছরের ১২ আগস্ট আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ২টি, ধানমন্ডি থানায় একটি, রমনা থানায় ১টি ও উত্তরা পূর্ব থানায় ১টি মামলা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

অলংকার আমদানির বিপরীতে বৈধ কোনো কাগজ দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স। 

নিউজ লাইট ৭১