ঢাকা ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়েছিলাম; সেই বিচার আমরা পেয়েছি

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট টাইম : ০৩:০২:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ নভেম্বর ২০২০
  • / 83

৭১: মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় আজ থেকে আরও দুই বছর আগে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাইদুর রহমান পায়েলকে হত্যা করে সেতুর উপর থেকে মরদেহ ফেলে দেয়ার ঘটনায় হানিফ পরিবহনের বাসচালক, সহকারী ও সুপারভাইজারের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক রোববার (১ নভেম্বর) দুপুরে এই রায় দিয়েছেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন পায়েলের পরিবার। তার মা জানিয়েছেন, ন্যায়বিচার পেয়েছেন তারা।

গণমাধ্যমে রায় শুনে পায়েলের মা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়েছিলাম; সেই বিচার আমরা পেয়েছি। তবে রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

এর আগে বেলা ১২টার দিকে তিন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।

এদিকে ২০১৮ সালের ২১ জুলাই দায় এড়াতে আহত পায়েলকে সেতুর ওপর থেকে নদীতে ফেলে দেয় হানিফ পরিবহনের চালক, তার সহকারী ও সুপারভাইজার। পরে ২৩ জুলাই মুন্সিগঞ্জের ভাটেরচর সেতুর নিচ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

রায় ঘোষণার আগে বাদিপক্ষের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, তিন আসামিই অপরাধ স্বীকার করায় সর্বোচ্চ সাজা আশা করছেন তারা।

Tag :

শেয়ার করুন

প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়েছিলাম; সেই বিচার আমরা পেয়েছি

আপডেট টাইম : ০৩:০২:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ নভেম্বর ২০২০

৭১: মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় আজ থেকে আরও দুই বছর আগে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাইদুর রহমান পায়েলকে হত্যা করে সেতুর উপর থেকে মরদেহ ফেলে দেয়ার ঘটনায় হানিফ পরিবহনের বাসচালক, সহকারী ও সুপারভাইজারের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক রোববার (১ নভেম্বর) দুপুরে এই রায় দিয়েছেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন পায়েলের পরিবার। তার মা জানিয়েছেন, ন্যায়বিচার পেয়েছেন তারা।

গণমাধ্যমে রায় শুনে পায়েলের মা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়েছিলাম; সেই বিচার আমরা পেয়েছি। তবে রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

এর আগে বেলা ১২টার দিকে তিন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।

এদিকে ২০১৮ সালের ২১ জুলাই দায় এড়াতে আহত পায়েলকে সেতুর ওপর থেকে নদীতে ফেলে দেয় হানিফ পরিবহনের চালক, তার সহকারী ও সুপারভাইজার। পরে ২৩ জুলাই মুন্সিগঞ্জের ভাটেরচর সেতুর নিচ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

রায় ঘোষণার আগে বাদিপক্ষের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, তিন আসামিই অপরাধ স্বীকার করায় সর্বোচ্চ সাজা আশা করছেন তারা।